অ্যাডভোকেট শাহানূর ইসলাম সৈকত
Pages
- HOME
- WELCOME MESSAGE
- ABOUT US
- EXECUTIVE BODY
- MEMBERSHIP
- WHAT WE DO
- FACTS-FINDING
- PRESS & PUBLIC STATEMENT
- URGENT APPEAL
- JMBF NEWS
- HUMAN RIGHTS MONITORING REPORT
- TRAINING, WORKSHOP & SEMINAR
- CONFERENCE
- DAY OBSERVANCE
- OP-EDITORIAL
- MEDIA COVERAGE
- NEWSLETTER
- LGBTQI+ RIGHTS
- LAWYER RIGHTS
- JOURNALIST RIGHTS
- HUMAN RIGHTS DEFENDER
- TORTURE
- EXTRA-JUDICIAL KILLING
- ENFORCED DISAPPEARANCE
- BORDER VIOLENCE
- DEATH IN CUSTODY
- DEATH PENALTY
- PERSECUTION
- RESOURCE & LINK
- CONTACT US
Sunday, April 24, 2016
Sunday, April 10, 2016
Thursday, March 17, 2016
Police Officer in Chittagong Trained on TIP cases
With an aim to provide front line law enforcement officials with
the necessary knowledge, attitude and skills to enable them to provide an
effective first response to human trafficking cases, BC/TIP organized
a three day Trafficking in Persons Training Course for First Responders' Police
Officers on 14th to 16th March 2016. The
training was held at the In-service Training Centre, CMP, Chittagong.
Labels:
Human Trafficking,
POLICE,
TRAINING
Monday, March 7, 2016
আইন কি শুধু ক্ষমতাশালীদের জন্য?
অ্যাডভোকেট শাহানূর ইসলাম সৈকত
ধর্ষনের
পর ছাদ থেকে গৃহকর্মীকে ফেলে হত্যার অভিযোগের ঘটনায় কাফরুল থানা অপমৃর্ত্যুর মামলা
রেকর্ড করার খবরটি দেখে আমি মোটেও বিস্মিত হইনি। কারণ প্রতিদিন চারিদিকে পুলিশের এত অনিয়ম, দুর্নীতি
আর ক্ষমতার অপব্যবহারের কথা শুনতে শুনতে কেমন যেন আর কোন কিছুতেই অবাক হইনা। সবকিছুই কেমন যেন স্বাভাবিক মনে হয়।
Labels:
ARTICLE,
SHAHANUR ISLAM
Tuesday, February 2, 2016
পাকিস্তান কি কখনোই শুধরাবে না?
অ্যাডভোকেট শাহানূর ইসলাম সৈকত
ব্রিটিশ শাসনামল থেকেই পাকিস্তান বাঙালির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করে আসছিল। শুধুমাত্র তাদের ষড়যন্ত্রের কারণে ১৯৪৭ সালে বাংলাদেশ ভারত-পাকিস্তানের সাথে পৃথক স্বাধীন রাষ্ট্র হিসেবে আত্বপ্রকাশ করতে পারেনি। বাংলাদেশ নামক রাষ্ট্রটিকে গলাটিপে হত্যা করে পাকিস্তানের প্রদেশ হিসেবে পুর্ব পাকিস্তান নামে
ব্রিটিশ শাসনামল থেকেই পাকিস্তান বাঙালির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করে আসছিল। শুধুমাত্র তাদের ষড়যন্ত্রের কারণে ১৯৪৭ সালে বাংলাদেশ ভারত-পাকিস্তানের সাথে পৃথক স্বাধীন রাষ্ট্র হিসেবে আত্বপ্রকাশ করতে পারেনি। বাংলাদেশ নামক রাষ্ট্রটিকে গলাটিপে হত্যা করে পাকিস্তানের প্রদেশ হিসেবে পুর্ব পাকিস্তান নামে
Labels:
Politics
Sunday, January 24, 2016
Saturday, January 16, 2016
বাণিজ্য মেলায় বিক্রেতাদের প্রতারনা : প্রশাসন নিরব
অ্যাডভোকেট শাহানূর ইসলাম সৈকত

Saturday, October 3, 2015
র্যাবের বিরুদ্ধে হত্যা মামলা, এত সহজ?
অ্যাডভোকেট শাহানূর ইসলাম সৈকত

Labels:
Judicial System
Friday, October 2, 2015
নারী অধিকার কি শুধু কাগজে কলমেই সীমাবদ্ধ থাকবে?
অ্যাডভোকেট শাহানূর ইসলাম সৈকত

Labels:
WOMEN RIGHTS
Saturday, September 5, 2015
ডিজিটাল বিচার ব্যবস্থা সময়ের দাবি!
অ্যাডভোকেট শাহানূর ইসলাম সৈকত

Labels:
Judicial System
Saturday, August 1, 2015
মানব পাচারের শেষ কোথায়?
অ্যাডভোকেট শাহানূর ইসলাম সৈকত

Labels:
Human Trafficking
Friday, May 1, 2015
সমকামীতা সম্পর্কে সঠিক তথ্য জানুন: ভ্রান্ত ধারণা দূর করুন!
অ্যাডভোকেট শাহানূর ইসলাম সৈকত
Labels:
LGBT
Wednesday, April 15, 2015
আসুন সমকামি ব্যক্তিকে মানুষ হিসেবে মর্যাদা দেই!
অ্যাডভোকেট শাহানূর ইসলাম সৈকত
সমকামিতার কথা শুনলেই কেন জানি আমাদের সমাজের অধিকাংশ মানুষই নাক সিটকায়। বিষয়টিকে যখন্য আপরাধ মনে করে সমকামী ব্যক্তিকে ঘৃনার চোখে দেখে। যদি কখনো কোনো পরিবারে সমকামী ব্যক্তি আছে বলে পরিবারের সদস্যরা জানতে পারে তবে তার প্রতি বিভিন্নভাবে অত্যাচার নিপীড়ন নেমে আছে। অনেক সময় সমকামী ব্যক্তিকে জোড়পূর্বক বিপরীত লিঙ্গের সাথে বিবাহ দেওয়া হয়। যা তার মানসিক স্বাস্থ্যের চরম অবনতি ঘটায়।
Labels:
LGBT
Saturday, February 28, 2015
সমকামি ব্যক্তির প্রতি কোন বৈষম্য নয়!
সমকামিতা হল একটা যৌন
প্রকারভেদ। প্রকৃতিতে নারী-পুরুষের যৌন কাঠামোর বাইরে ও ভিন্ন
ধরনের যৌন কাঠামো আছে। তার মধ্যে রয়েছে পুরুষ-পুরুষ
সম্পর্ক, আর নারী-নারী সম্পর্ক, যারা নারী বা পুরুষ
উভয়ের প্রতি আকৃষ্ট এবং ট্রান্সজেন্ডার আমরা যাদের হিজড়া
বলি। এসবই প্রাকৃতিক ব্যাপার তার জীনগত ভিত্তি আছে, প্রানী বৈচিত্র্যগত ভিত্তি
আছে.
Labels:
LGBT
Sunday, February 15, 2015
বিচারপূর্ব আটক: দেশের সার্বিক উন্নয়নে অন্তরায়!
অ্যাডভোকেট
শাহানূর ইসলাম সৈকত: বর্তমান সময়ে
দেশের রাজনৈতিক সহিংসতা বৃদ্ধির ফলে আইন শৃঙ্খলা বাহিনী কর্তীইক আটকের সংখ্যাও
বৃদ্ধি পেয়ে চলেছে। প্রতিদিন খবরের কাগজে চোখ বুলালে সারা দেশে বিরোধী দলীয় শতশত
নেতা, কর্মী ও সমর্থকদের আটক ও গ্রেফতারের খবর আমরা দেখি। যাদের মধ্যে অনেকেই দোষী
আবার অনেকেই নির্দোষ। শুধু বাংলাদেশ নয় সারা বিশ্বে লাখ লাখ অভিযুক্ত ব্যক্তি বিচারপুর্ব
কারাগারে অন্তরীন থেকে বিচারের আগেই কার্যত শাস্তি ভোগ করছে।
Labels:
ARTICLE,
SHAHANUR ISLAM
Sunday, February 1, 2015
আন্দোলনের নামে নাগরিক অধিকার খর্ব হতে পারে?
শাহানূর ইসলাম সৈকত
<a
href='http://orangebd.com/ads/www/delivery/ck.php?n=ae54c20f&amp;cb=INSERT_RANDOM_NUMBER_HERE'
target='_blank'><img
src='http://orangebd.com/ads/www/delivery/avw.php?zoneid=46&amp;cb=INSERT_RANDOM_NUMBER_HERE&amp;n=ae54c20f'
border='0' alt='' /></a>
বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল (বিএনপি)-জামায়াত জোটকে গত ৫ জানুয়ারি
২০১৫ তারিখে সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে সভা করতে না দিয়ে বিএনপি চেয়ারপারসন
খালেদা জিয়াকে তার দলীয় কার্যালয়ে অবরুদ্ধ রাখার প্রতিবাদে গত ৬ মার্চ থেকে
বিএনপি-জামায়াত জোট দেশব্যাপী অবরোধের ডাক দিয়েছে। সড়কপথ, রেলপথ, নৌপথে
কোন প্রকার যানবাহন চলবে না বলে তারা ঘোষণা দিয়েছে। অবরোধের সমর্থনে
তারা দেশের দণ্ডু একটি জায়গায় মিছিল-সমাবেশ করা ও যানবাহন চলাচলে বাধা
দেয়ার চেষ্টা করেছে। কিন্তু সরকারের পুলিশি অ্যাকশনের ভয়ে (নাকি জনসর্থন না
থাকায়) দলের অধিকাংশ নেতাকর্মী আত্মগোপনে গিয়েছে। যদিও বা কাউকে কাউকে
কদাচিৎ দেখা যাচ্ছে, কিন্তু তারা বাড়ির ড্রয়িংরমে বসে চানা-মুড়ি গলাধঃকরণ
করছে আর টিভিতে অবরোধের চিত্র অবলোকন করছে। অপরদিকে সেসব নেতা আত্মগোপনে
আছেন তারা মাঝে মাঝে তোরাবোরা পাহাড়ের গুহা থেকে প্রেসবিজ্ঞপ্তির
মাধ্যমে অবরোধ সফলতা কামনা করছে ।
তবে কি অবরোধের কারণে কোন যানবাহন চলাচল করছে না? ঢাকা শহরে যা যানজট তাতে তো মনে হয় না দেশে কোন অবরোধ আছে! আর দেশের অন্যান্য জায়গায়? এত বেশি যানজট না থাকলেও স্বাভাবিকের তুলনায় একটু কম যানবাহন চলাচল করছে। প্রভাব পড়েছে শুধু আন্তঃজেলা বাস চলাচলে, চলছে না বললে অত্ত্যক্তি হবে না। তবে কি আন্তঃজেলা বাস মালিকরা অবরোধকে সমর্থন করছে? তারা কি বিএনপি-জামায়াত জোটের ডাকা অবরোধের সমর্থনে বাস চলাচল বন্ধ রেখেছে? যদি তা ভাবি তবে আমি এখনও বোকার স্বর্গে বাস করছি।
গত কয়েকদিনের অবরোধে আমারা কি দেখতে পেয়েছি? বিএনপি-জামায়াত জোটের কিছু সন্ত্রাসী কর্মকা-! আন্দোলন নয়! আঁধার অথবা জনসমাগমের মধ্য থেকে হটাৎ উদয় হয়ে কয়েকটি ককটেলের বিস্ফোরণ বা কয়েকটি যানবাহন ভাঙচুর অথবা পেট্রল ঢেলে দিয়ে কয়েকটি গাড়ি পোড়ানো। সঙ্গে কিছু মানুষ (নারী ও শিশু) পুড়িয়ে কয়লা বানানো। এই হচ্ছে বিএনপি-জামায়াত জোটের সন্ত্রাসী কর্মকা- আন্দোলনের নমুনা। তারই ভয়ে বাস মালিকরা আন্তঃজেলা বাস চলাচল বন্ধ রেখেছে, অবরোধকে সমর্থন করে নয়।
অবরোধের নামে বিএনপি-জামায়াত জোটের সন্ত্রাসী কর্মকা- আন্দোলন কার বিরুদ্ধে? সরকারের? সরকার ত দিব্যি তাদের কাজকর্ম চালিয়ে যাচ্ছে। দামি গাড়ি হাঁকিয়ে সরকারের এমপি-মন্ত্রীরা অফিস করছে। তবে কি আমার মতো আমজনতার বিরুদ্ধে? হ্যাঁ, বিএনপি-জামায়াত জোটের সন্ত্রাসী কর্মকা- আন্দোলন আমার মতো আমজনতার বিরুদ্ধে। যারা কিনা দিন আনি দিন খাই। যাদের কিনা একদিন অফিস না গেলে বেতন কাটা যায়। যাদের কিনা নুন আনতে পান্তা ফুরায়। তাইতো বিএনপি-জামায়াত জোটের সন্ত্রাসী কর্মকা-ে জীবনকে হাতের মুঠোয় নিয়ে ৩ নাম্বার আর ৬ নাম্বার বাসে ঝুলতে ঝুলতে প্রতিদিন অফিসে যেতে হয়, কাজেকর্মে যেতে হয়। কখন যেন ককটেলের আঘাতে পঙ্গু হয়ে যাই বা দুচোখ অন্ধ হয়ে যাই অথবা পুড়ে কয়লা হয়ে যাই সেই শঙ্কায় প্রতিটি মুহূর্ত কাটে।
আমার চলাচলে বিঘ্ন ঘটানোর অধিকার বিএনপি-জামায়াত জোটকে কে দিয়েছে? আমি তো দেইনি! আমজনতা, আপনি কি দিয়েছেন? মনে তো হয় না আপনেও দিয়েছেন! তবে কেন বিএনপি-জামায়াত জোট আজ আমার নাগরিক অধিকার নিয়ে ছিনিমিনি খেলছে? ক্ষমতার লোভে?
আমার যেমন অধিকার আছে নির্বিঘ্নে আমার সব নাগরিক অধিকার ভোগ করার। তেমনি বিএনপি-জামায়াত জোটেরও অধিকার আছে আন্দোলন করার। যত খুশি পারুক তারা আন্দোলন করুক। কেউ কিছু বলবে না। তবে তা করতে হবে নাগরিক অধিকারের প্রতি সম্মান দেখিয়ে। আন্দোলনের কারণে যেন একজন মানুষেরও নাগরিক অধিকার খর্ব না হয়। কারণ নিজ অধিকার ভোগ করতে গিয়ে যদি অন্যের অধিকার খর্ব হয় তবে তা আর অধিকার থাকে না, তা অপরাধে পরিণত হয়। এটাই আইন, এটাই সভ্য সমাজের নিয়ম।
কিন্তু বিএনপি-জামায়াত জোট আন্দোলনের নামে যা করছে তা কোনভাবেই তারা তাদের অধিকার ভোগ করছে বলা যায় না। বরং তা সবই সন্ত্রাসী কর্মকা- অর্থাৎ অপরাধ বলেই মনে হচ্ছে। কারণ তাদের আন্দোলনের নামে সন্ত্রাসী কর্মকা-ের ফলে আমার মতো আমজনতার নাগরিক অধিকার শুধু খর্ব নয় ভূলুণ্ঠিত হচ্ছে। তাই বিএনপি-জামায়াত জোট যদি নাগরিক অধিকারের প্রতি নূ্যনতম শ্রদ্ধাশীল হয় তবে দেশের মালিক আমজনতার সামান্য সমস্যা হয় এমন কাজ করা থেকে তারা এখনি বিরত হবে।
- See more at: http://www.sangbad.com.bd/index.php?ref=MjBfMDFfMjFfMTVfMl8yM18xXzE3MTkzNg%3D%3D#sthash.OdVNReoC.gDMXJi8p.dpufতবে কি অবরোধের কারণে কোন যানবাহন চলাচল করছে না? ঢাকা শহরে যা যানজট তাতে তো মনে হয় না দেশে কোন অবরোধ আছে! আর দেশের অন্যান্য জায়গায়? এত বেশি যানজট না থাকলেও স্বাভাবিকের তুলনায় একটু কম যানবাহন চলাচল করছে। প্রভাব পড়েছে শুধু আন্তঃজেলা বাস চলাচলে, চলছে না বললে অত্ত্যক্তি হবে না। তবে কি আন্তঃজেলা বাস মালিকরা অবরোধকে সমর্থন করছে? তারা কি বিএনপি-জামায়াত জোটের ডাকা অবরোধের সমর্থনে বাস চলাচল বন্ধ রেখেছে? যদি তা ভাবি তবে আমি এখনও বোকার স্বর্গে বাস করছি।
গত কয়েকদিনের অবরোধে আমারা কি দেখতে পেয়েছি? বিএনপি-জামায়াত জোটের কিছু সন্ত্রাসী কর্মকা-! আন্দোলন নয়! আঁধার অথবা জনসমাগমের মধ্য থেকে হটাৎ উদয় হয়ে কয়েকটি ককটেলের বিস্ফোরণ বা কয়েকটি যানবাহন ভাঙচুর অথবা পেট্রল ঢেলে দিয়ে কয়েকটি গাড়ি পোড়ানো। সঙ্গে কিছু মানুষ (নারী ও শিশু) পুড়িয়ে কয়লা বানানো। এই হচ্ছে বিএনপি-জামায়াত জোটের সন্ত্রাসী কর্মকা- আন্দোলনের নমুনা। তারই ভয়ে বাস মালিকরা আন্তঃজেলা বাস চলাচল বন্ধ রেখেছে, অবরোধকে সমর্থন করে নয়।
অবরোধের নামে বিএনপি-জামায়াত জোটের সন্ত্রাসী কর্মকা- আন্দোলন কার বিরুদ্ধে? সরকারের? সরকার ত দিব্যি তাদের কাজকর্ম চালিয়ে যাচ্ছে। দামি গাড়ি হাঁকিয়ে সরকারের এমপি-মন্ত্রীরা অফিস করছে। তবে কি আমার মতো আমজনতার বিরুদ্ধে? হ্যাঁ, বিএনপি-জামায়াত জোটের সন্ত্রাসী কর্মকা- আন্দোলন আমার মতো আমজনতার বিরুদ্ধে। যারা কিনা দিন আনি দিন খাই। যাদের কিনা একদিন অফিস না গেলে বেতন কাটা যায়। যাদের কিনা নুন আনতে পান্তা ফুরায়। তাইতো বিএনপি-জামায়াত জোটের সন্ত্রাসী কর্মকা-ে জীবনকে হাতের মুঠোয় নিয়ে ৩ নাম্বার আর ৬ নাম্বার বাসে ঝুলতে ঝুলতে প্রতিদিন অফিসে যেতে হয়, কাজেকর্মে যেতে হয়। কখন যেন ককটেলের আঘাতে পঙ্গু হয়ে যাই বা দুচোখ অন্ধ হয়ে যাই অথবা পুড়ে কয়লা হয়ে যাই সেই শঙ্কায় প্রতিটি মুহূর্ত কাটে।
আমার চলাচলে বিঘ্ন ঘটানোর অধিকার বিএনপি-জামায়াত জোটকে কে দিয়েছে? আমি তো দেইনি! আমজনতা, আপনি কি দিয়েছেন? মনে তো হয় না আপনেও দিয়েছেন! তবে কেন বিএনপি-জামায়াত জোট আজ আমার নাগরিক অধিকার নিয়ে ছিনিমিনি খেলছে? ক্ষমতার লোভে?
আমার যেমন অধিকার আছে নির্বিঘ্নে আমার সব নাগরিক অধিকার ভোগ করার। তেমনি বিএনপি-জামায়াত জোটেরও অধিকার আছে আন্দোলন করার। যত খুশি পারুক তারা আন্দোলন করুক। কেউ কিছু বলবে না। তবে তা করতে হবে নাগরিক অধিকারের প্রতি সম্মান দেখিয়ে। আন্দোলনের কারণে যেন একজন মানুষেরও নাগরিক অধিকার খর্ব না হয়। কারণ নিজ অধিকার ভোগ করতে গিয়ে যদি অন্যের অধিকার খর্ব হয় তবে তা আর অধিকার থাকে না, তা অপরাধে পরিণত হয়। এটাই আইন, এটাই সভ্য সমাজের নিয়ম।
কিন্তু বিএনপি-জামায়াত জোট আন্দোলনের নামে যা করছে তা কোনভাবেই তারা তাদের অধিকার ভোগ করছে বলা যায় না। বরং তা সবই সন্ত্রাসী কর্মকা- অর্থাৎ অপরাধ বলেই মনে হচ্ছে। কারণ তাদের আন্দোলনের নামে সন্ত্রাসী কর্মকা-ের ফলে আমার মতো আমজনতার নাগরিক অধিকার শুধু খর্ব নয় ভূলুণ্ঠিত হচ্ছে। তাই বিএনপি-জামায়াত জোট যদি নাগরিক অধিকারের প্রতি নূ্যনতম শ্রদ্ধাশীল হয় তবে দেশের মালিক আমজনতার সামান্য সমস্যা হয় এমন কাজ করা থেকে তারা এখনি বিরত হবে।
শাহানূর ইসলাম সৈকত
<a
href='http://orangebd.com/ads/www/delivery/ck.php?n=ae54c20f&amp;cb=INSERT_RANDOM_NUMBER_HERE'
target='_blank'><img
src='http://orangebd.com/ads/www/delivery/avw.php?zoneid=46&amp;cb=INSERT_RANDOM_NUMBER_HERE&amp;n=ae54c20f'
border='0' alt='' /></a>
বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল (বিএনপি)-জামায়াত জোটকে গত ৫ জানুয়ারি
২০১৫ তারিখে সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে সভা করতে না দিয়ে বিএনপি চেয়ারপারসন
খালেদা জিয়াকে তার দলীয় কার্যালয়ে অবরুদ্ধ রাখার প্রতিবাদে গত ৬ মার্চ থেকে
বিএনপি-জামায়াত জোট দেশব্যাপী অবরোধের ডাক দিয়েছে। সড়কপথ, রেলপথ, নৌপথে
কোন প্রকার যানবাহন চলবে না বলে তারা ঘোষণা দিয়েছে। অবরোধের সমর্থনে
তারা দেশের দণ্ডু একটি জায়গায় মিছিল-সমাবেশ করা ও যানবাহন চলাচলে বাধা
দেয়ার চেষ্টা করেছে। কিন্তু সরকারের পুলিশি অ্যাকশনের ভয়ে (নাকি জনসর্থন না
থাকায়) দলের অধিকাংশ নেতাকর্মী আত্মগোপনে গিয়েছে। যদিও বা কাউকে কাউকে
কদাচিৎ দেখা যাচ্ছে, কিন্তু তারা বাড়ির ড্রয়িংরমে বসে চানা-মুড়ি গলাধঃকরণ
করছে আর টিভিতে অবরোধের চিত্র অবলোকন করছে। অপরদিকে সেসব নেতা আত্মগোপনে
আছেন তারা মাঝে মাঝে তোরাবোরা পাহাড়ের গুহা থেকে প্রেসবিজ্ঞপ্তির
মাধ্যমে অবরোধ সফলতা কামনা করছে ।
তবে কি অবরোধের কারণে কোন যানবাহন চলাচল করছে না? ঢাকা শহরে যা যানজট তাতে তো মনে হয় না দেশে কোন অবরোধ আছে! আর দেশের অন্যান্য জায়গায়? এত বেশি যানজট না থাকলেও স্বাভাবিকের তুলনায় একটু কম যানবাহন চলাচল করছে। প্রভাব পড়েছে শুধু আন্তঃজেলা বাস চলাচলে, চলছে না বললে অত্ত্যক্তি হবে না। তবে কি আন্তঃজেলা বাস মালিকরা অবরোধকে সমর্থন করছে? তারা কি বিএনপি-জামায়াত জোটের ডাকা অবরোধের সমর্থনে বাস চলাচল বন্ধ রেখেছে? যদি তা ভাবি তবে আমি এখনও বোকার স্বর্গে বাস করছি।
গত কয়েকদিনের অবরোধে আমারা কি দেখতে পেয়েছি? বিএনপি-জামায়াত জোটের কিছু সন্ত্রাসী কর্মকা-! আন্দোলন নয়! আঁধার অথবা জনসমাগমের মধ্য থেকে হটাৎ উদয় হয়ে কয়েকটি ককটেলের বিস্ফোরণ বা কয়েকটি যানবাহন ভাঙচুর অথবা পেট্রল ঢেলে দিয়ে কয়েকটি গাড়ি পোড়ানো। সঙ্গে কিছু মানুষ (নারী ও শিশু) পুড়িয়ে কয়লা বানানো। এই হচ্ছে বিএনপি-জামায়াত জোটের সন্ত্রাসী কর্মকা- আন্দোলনের নমুনা। তারই ভয়ে বাস মালিকরা আন্তঃজেলা বাস চলাচল বন্ধ রেখেছে, অবরোধকে সমর্থন করে নয়।
অবরোধের নামে বিএনপি-জামায়াত জোটের সন্ত্রাসী কর্মকা- আন্দোলন কার বিরুদ্ধে? সরকারের? সরকার ত দিব্যি তাদের কাজকর্ম চালিয়ে যাচ্ছে। দামি গাড়ি হাঁকিয়ে সরকারের এমপি-মন্ত্রীরা অফিস করছে। তবে কি আমার মতো আমজনতার বিরুদ্ধে? হ্যাঁ, বিএনপি-জামায়াত জোটের সন্ত্রাসী কর্মকা- আন্দোলন আমার মতো আমজনতার বিরুদ্ধে। যারা কিনা দিন আনি দিন খাই। যাদের কিনা একদিন অফিস না গেলে বেতন কাটা যায়। যাদের কিনা নুন আনতে পান্তা ফুরায়। তাইতো বিএনপি-জামায়াত জোটের সন্ত্রাসী কর্মকা-ে জীবনকে হাতের মুঠোয় নিয়ে ৩ নাম্বার আর ৬ নাম্বার বাসে ঝুলতে ঝুলতে প্রতিদিন অফিসে যেতে হয়, কাজেকর্মে যেতে হয়। কখন যেন ককটেলের আঘাতে পঙ্গু হয়ে যাই বা দুচোখ অন্ধ হয়ে যাই অথবা পুড়ে কয়লা হয়ে যাই সেই শঙ্কায় প্রতিটি মুহূর্ত কাটে।
আমার চলাচলে বিঘ্ন ঘটানোর অধিকার বিএনপি-জামায়াত জোটকে কে দিয়েছে? আমি তো দেইনি! আমজনতা, আপনি কি দিয়েছেন? মনে তো হয় না আপনেও দিয়েছেন! তবে কেন বিএনপি-জামায়াত জোট আজ আমার নাগরিক অধিকার নিয়ে ছিনিমিনি খেলছে? ক্ষমতার লোভে?
আমার যেমন অধিকার আছে নির্বিঘ্নে আমার সব নাগরিক অধিকার ভোগ করার। তেমনি বিএনপি-জামায়াত জোটেরও অধিকার আছে আন্দোলন করার। যত খুশি পারুক তারা আন্দোলন করুক। কেউ কিছু বলবে না। তবে তা করতে হবে নাগরিক অধিকারের প্রতি সম্মান দেখিয়ে। আন্দোলনের কারণে যেন একজন মানুষেরও নাগরিক অধিকার খর্ব না হয়। কারণ নিজ অধিকার ভোগ করতে গিয়ে যদি অন্যের অধিকার খর্ব হয় তবে তা আর অধিকার থাকে না, তা অপরাধে পরিণত হয়। এটাই আইন, এটাই সভ্য সমাজের নিয়ম।
কিন্তু বিএনপি-জামায়াত জোট আন্দোলনের নামে যা করছে তা কোনভাবেই তারা তাদের অধিকার ভোগ করছে বলা যায় না। বরং তা সবই সন্ত্রাসী কর্মকা- অর্থাৎ অপরাধ বলেই মনে হচ্ছে। কারণ তাদের আন্দোলনের নামে সন্ত্রাসী কর্মকা-ের ফলে আমার মতো আমজনতার নাগরিক অধিকার শুধু খর্ব নয় ভূলুণ্ঠিত হচ্ছে। তাই বিএনপি-জামায়াত জোট যদি নাগরিক অধিকারের প্রতি নূ্যনতম শ্রদ্ধাশীল হয় তবে দেশের মালিক আমজনতার সামান্য সমস্যা হয় এমন কাজ করা থেকে তারা এখনি বিরত হবে।
- See more at: http://www.sangbad.com.bd/index.php?ref=MjBfMDFfMjFfMTVfMl8yM18xXzE3MTkzNg%3D%3D#sthash.OdVNReoC.gDMXJi8p.dpufতবে কি অবরোধের কারণে কোন যানবাহন চলাচল করছে না? ঢাকা শহরে যা যানজট তাতে তো মনে হয় না দেশে কোন অবরোধ আছে! আর দেশের অন্যান্য জায়গায়? এত বেশি যানজট না থাকলেও স্বাভাবিকের তুলনায় একটু কম যানবাহন চলাচল করছে। প্রভাব পড়েছে শুধু আন্তঃজেলা বাস চলাচলে, চলছে না বললে অত্ত্যক্তি হবে না। তবে কি আন্তঃজেলা বাস মালিকরা অবরোধকে সমর্থন করছে? তারা কি বিএনপি-জামায়াত জোটের ডাকা অবরোধের সমর্থনে বাস চলাচল বন্ধ রেখেছে? যদি তা ভাবি তবে আমি এখনও বোকার স্বর্গে বাস করছি।
গত কয়েকদিনের অবরোধে আমারা কি দেখতে পেয়েছি? বিএনপি-জামায়াত জোটের কিছু সন্ত্রাসী কর্মকা-! আন্দোলন নয়! আঁধার অথবা জনসমাগমের মধ্য থেকে হটাৎ উদয় হয়ে কয়েকটি ককটেলের বিস্ফোরণ বা কয়েকটি যানবাহন ভাঙচুর অথবা পেট্রল ঢেলে দিয়ে কয়েকটি গাড়ি পোড়ানো। সঙ্গে কিছু মানুষ (নারী ও শিশু) পুড়িয়ে কয়লা বানানো। এই হচ্ছে বিএনপি-জামায়াত জোটের সন্ত্রাসী কর্মকা- আন্দোলনের নমুনা। তারই ভয়ে বাস মালিকরা আন্তঃজেলা বাস চলাচল বন্ধ রেখেছে, অবরোধকে সমর্থন করে নয়।
অবরোধের নামে বিএনপি-জামায়াত জোটের সন্ত্রাসী কর্মকা- আন্দোলন কার বিরুদ্ধে? সরকারের? সরকার ত দিব্যি তাদের কাজকর্ম চালিয়ে যাচ্ছে। দামি গাড়ি হাঁকিয়ে সরকারের এমপি-মন্ত্রীরা অফিস করছে। তবে কি আমার মতো আমজনতার বিরুদ্ধে? হ্যাঁ, বিএনপি-জামায়াত জোটের সন্ত্রাসী কর্মকা- আন্দোলন আমার মতো আমজনতার বিরুদ্ধে। যারা কিনা দিন আনি দিন খাই। যাদের কিনা একদিন অফিস না গেলে বেতন কাটা যায়। যাদের কিনা নুন আনতে পান্তা ফুরায়। তাইতো বিএনপি-জামায়াত জোটের সন্ত্রাসী কর্মকা-ে জীবনকে হাতের মুঠোয় নিয়ে ৩ নাম্বার আর ৬ নাম্বার বাসে ঝুলতে ঝুলতে প্রতিদিন অফিসে যেতে হয়, কাজেকর্মে যেতে হয়। কখন যেন ককটেলের আঘাতে পঙ্গু হয়ে যাই বা দুচোখ অন্ধ হয়ে যাই অথবা পুড়ে কয়লা হয়ে যাই সেই শঙ্কায় প্রতিটি মুহূর্ত কাটে।
আমার চলাচলে বিঘ্ন ঘটানোর অধিকার বিএনপি-জামায়াত জোটকে কে দিয়েছে? আমি তো দেইনি! আমজনতা, আপনি কি দিয়েছেন? মনে তো হয় না আপনেও দিয়েছেন! তবে কেন বিএনপি-জামায়াত জোট আজ আমার নাগরিক অধিকার নিয়ে ছিনিমিনি খেলছে? ক্ষমতার লোভে?
আমার যেমন অধিকার আছে নির্বিঘ্নে আমার সব নাগরিক অধিকার ভোগ করার। তেমনি বিএনপি-জামায়াত জোটেরও অধিকার আছে আন্দোলন করার। যত খুশি পারুক তারা আন্দোলন করুক। কেউ কিছু বলবে না। তবে তা করতে হবে নাগরিক অধিকারের প্রতি সম্মান দেখিয়ে। আন্দোলনের কারণে যেন একজন মানুষেরও নাগরিক অধিকার খর্ব না হয়। কারণ নিজ অধিকার ভোগ করতে গিয়ে যদি অন্যের অধিকার খর্ব হয় তবে তা আর অধিকার থাকে না, তা অপরাধে পরিণত হয়। এটাই আইন, এটাই সভ্য সমাজের নিয়ম।
কিন্তু বিএনপি-জামায়াত জোট আন্দোলনের নামে যা করছে তা কোনভাবেই তারা তাদের অধিকার ভোগ করছে বলা যায় না। বরং তা সবই সন্ত্রাসী কর্মকা- অর্থাৎ অপরাধ বলেই মনে হচ্ছে। কারণ তাদের আন্দোলনের নামে সন্ত্রাসী কর্মকা-ের ফলে আমার মতো আমজনতার নাগরিক অধিকার শুধু খর্ব নয় ভূলুণ্ঠিত হচ্ছে। তাই বিএনপি-জামায়াত জোট যদি নাগরিক অধিকারের প্রতি নূ্যনতম শ্রদ্ধাশীল হয় তবে দেশের মালিক আমজনতার সামান্য সমস্যা হয় এমন কাজ করা থেকে তারা এখনি বিরত হবে।
Labels:
ARTICLE,
SHAHANUR ISLAM
Subscribe to:
Posts (Atom)