অ্যাডভোকেট শাহানূর ইসলাম সৈকত: বাংলাদেশের ৪১ শতাংশ জনগন দারিদ্র্যের মধ্যে বাস করে। তাদের মধ্যে ৩১ শতাংশের
অবস্থান চরম দারিদ্র্য সীমার নিচে। তাছাড়া, বিভিন্ন প্রাকৃতিক দুর্যোগ, নদী
ভংগন বা মৌসুম ভিত্তিক কর্ম সংকটেও পতিত হয় ব্যপক জনগোষ্ঠী । ফলে দেশের
অর্ধেক জনগন যে খাদ্য
অ্যাডভোকেট শাহানূর ইসলাম সৈকত : প্রত্যেক ব্যক্তির স্বেচ্ছাচারীভাবে
আটক ও গ্রেফতার থেকে সুরক্ষা পাওয়ার অধিকার রয়েছে। ইহা সর্বজনবিদিত যে, ব্যক্তিগত স্বাধীনতা ও নিরাপত্তার
নিশ্চয়তা না থাকলে একজন ব্যক্তির অন্য সকল অধিকার ক্রমবর্ধমানহারে অরক্ষিত এবং
প্রায় অস্তিত্বহীন হয়ে
অ্যাডভোকেট শাহানূর ইসলাম সৈকত: বিশ্বের
সকল রাষ্ট্র ও সমাজ জাতিগত, নৃতাত্ত্বিক, সাংস্কৃতিক, ধর্মীয় এবং ভাষাগতসহ অন্যান্য সংখ্যালঘু
সম্প্রদায়ের পাশাপাশি সহবস্থানের মাধ্যমে আজ বৈচিত্র্যময় ও সাফল্যমণ্ডিত হয়ে
উঠেছে। সংখ্যালঘু সম্প্রদায় বিচিত্র পরিস্থিতিতে বসবাস করলেও সাধারণভাবে প্রায়শ
তারা
অ্যাডভোকেট শাহানূর ইসলাম সৈকত: শুধুমাত্র জন্মগত অথবা পেশাগত পরিচয়ের কারণে সামাজিকভাবে দলিত সম্প্রদায়ের
মহিলাদের অবিচার ও অমানবিক আচরণের শিকার হওয়ার বিষয়টি অহরহ আমাদের চোখে
পড়ে। কায়িক শ্রমনির্ভর,দারিদ্র্য এবং বৈষম্যের যাঁতাকলে পিষ্ট এই জনগোষ্ঠী
অ্যাডভোকেট শাহানূর ইসলাম সৈকতঃআইনজীবীর
ভূমিকা সম্পর্কিত জাতিসংঘ মূলনীতি (ইউএন বেসিক প্রিন্সিপল অন রোল অফ
লইয়ার) পেশাগত জীবনে আইনজীবীর প্রাপ্য অধিকার সংক্রান্ত আন্তর্জাতিক
নীতিসমূহের সারসংক্ষেপ ঘোষণা করে। ১৯৯০ সালের ৭ সেপ্টেম্বর কিউবার রাজধানী
হাভানায় অনুষ্ঠিত “অপরাধ প্রতিরোধ ও অপরাধীর চিকিৎসা বিষয়ক জাতিসংঘ
কংগ্রেস” এর ৮ম অধিবেশনে এই মূলনীতি সর্বোসম্মতিক্রমে গৃহীত হয়। পরবর্তীকালে, জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদ ন্যায়বিচার
অ্যাডভোকেট শাহানূর ইসলাম সৈকত: মানব সভ্যতার শুরু থেকে মূলত পুরুষ দ্বারা সমাজ শাসিত হয়ে
আসছে। আর পুরুষ শাসিত এ
সমাজে নারীরা বিভিন্ন সময়ে বিভিন্নভাবে বৈষম্যের শিকার। তারা মৌলিক মানবাধিকার
থেকে বঞ্চিত হয়ে সমাজের দ্বিতীয় শ্রেনীর নাগরিকে পরিণত হয়েছে।বঞ্চনাহীন সমঅধিকার প্রতিষ্ঠায়
নারীদের দীর্ঘদিনের লড়াই সংগ্রামের ফলশ্রুতিতে আজ সমাজ তাদের অধিকার নিয়ে ভাবছে। তার পরও তারা এখনো
তাদের ন্যায্য অধিকার পাননি। ১৯০২ সালে নেদারল্যান্ডসের হেগে