Wednesday, July 9, 2025

BANGLADESH: JMBF Deeply Concerned Over Government’s Indifferent Role Amidst Ongoing Organized Violence Under the Current Interim Government

To read the Bengali and French versions, please scroll down and click ‘More’.
Paris, France; 09 July 2025: JusticeMakers Bangladesh in France (JMBF) expresses deep concern and strong condemnation over the persistent organized violence in Bangladesh under the current interim government led by Nobel Peace Prize winner Muhammad Yunus. Government-backed groups and affiliated gangs have normalized violence across the country. Despite this alarming situation, the government remains indifferent, failing to take effective measures or legal action against perpetrators. JMBF, a France-based human rights organization, believes this inaction flagrantly violates the Constitution of Bangladesh and fundamental human rights as recognized by the United Nations.

Reports from various newspapers reveal that from September last year to June 2025, in just ten months, 174 citizens were killed and 309 seriously injured due to organized violence. From January to June 2025 alone, 62 were killed and 206 were injured. In June, 10 were killed and 47 injured in 41 separate incidents. These devastating figures reflect a grave failure and a shameful example of misgovernance in a civilized state.

JMBF’s observations indicate that perpetrators frequently target individuals or groups with politically charged accusations, such as labeling victims “Awami League collaborators.” Motivated by land grabbing, seizures of property and businesses, extortion, or personal enmity, these acts occur systematically under the silence and patronage of the state.

JMBF deeply regrets that, instead of curbing such violence, the government led by Muhammad Yunus has sought to dismiss “organized violence” as merely a political “Awami narrative.” This stance not only encourages lawlessness but implicates the government as a direct or indirect accomplice.

Robert Simon, renowned French human rights activist and JMBF’s chief advisor, stated, “The ongoing organized violence and state-sponsored human rights violations in Bangladesh are profoundly troubling for the international human rights community. It pains me that a nation responsible for protecting its citizens instead endangers their lives for political gain. JMBF stands with the victims and calls for immediate international intervention.”

Advocate Shahanur Islam, human rights lawyer and founding president of JMBF, added, “Our long fight against organized violence, impunity, and state-sponsored crimes in Bangladesh has reached a critical juncture. Silence from the state amounts to legitimizing these crimes, which can only be stopped through robust international action and legal accountability. We urge the International Criminal Court, the UN Human Rights Council, and all relevant bodies to declare this a ‘crisis of impunity’ and act without delay.”

Demands of JMBF:
  • Establish an international independent investigation committee: To ensure justice, an impartial UN-supervised body must investigate each case, interview victims, and identify perpetrators, overcoming the persistent obstruction or silence by local authorities and politically influenced groups.
  • Provide adequate compensation, medical care, and protection for victims’ families: Families of those killed or seriously injured must receive emergency and long-term physical and mental health care, fair financial compensation, and legal support. Victims often face further violence or social ostracism; they must be included in government protection and rehabilitation programs.
  • Urgent intervention by the UN and international human rights organizations: The government’s indifference and security forces’ silence fuel organized violence. Direct oversight and action by bodies such as the UN Human Rights Council, Amnesty International, and Human Rights Watch are vital to halt the violence and restore safety.
  • Hold the current government politically accountable and initiate international judicial proceedings: The interim government’s silence or complicity in human rights violations constitutes state-sponsored crime. Accountability and trials must begin at the International Criminal Court or other international tribunals.
  • National and international media must actively expose ongoing violence and government failures. Media coverage in Bangladesh is often suppressed. National and international outlets should investigate, report, and raise awareness, while citizen journalism and social media must amplify the truth.
Bangladesh faces a critical crossroads in its pursuit of democracy and human dignity. JMBF stands firmly against this lawlessness and organized violence.

JusticeMakers Bangladesh in France (JMBF) calls on human rights organizations, the international community, and conscientious individuals worldwide to unite against this cruelty.

Together against organized violence — For justice, for human rights.

Thank you.


Mosa. Jannatul Ferdous
Member, Executive Committee
JusticeMakers Bangladesh in France (JMBF)
Email: jannatul.ferdaus@jmbf.org
Website: www.jmbf.org

বাংলাদেশ: বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকারের আমলে চলমান সংঘবদ্ধ সহিংসতায় সরকারের নির্লিপ্ত ভূমিকায় জেএমবিএফ গভীরভাবে উদ্বিগ্ন!

প্যারিস, ফ্রান্স; ০৯ জুলাই ২০২৫: জাস্টিসমেকার্স বাংলাদেশ ইন ফ্রান্স (জেএমবিএফ) গভীর উদ্বেগ ও তীব্র নিন্দার সঙ্গে লক্ষ্য করছে যে, শান্তিতে নোবেল বিজয়ী মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বাধীন বর্তমান অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের শাসনামলে সরকারি আশীর্বাদপুষ্ট গোষ্ঠী ও সংশ্লিষ্ট গ্যাংগুলো দ্বারা বাংলাদেশে সংঘবদ্ধ সহিংসতা (Organized Violence) একটি স্বাভাবিক ও নিত্যনৈমিত্তিক চিত্রে পরিণত হয়েছে। সরকার অধিকাংশ সংঘবদ্ধ সহিংসতার ঘটনা বন্ধে কোনো কার্যকর ব্যবস্থা বা দোষীদের বিরুদ্ধে কার্যকর আইনগত পদক্ষেপ গ্রহণ না করে নির্লিপ্ত ভূমিকা পালন করছে, যা বাংলাদেশ সংবিধান ও জাতিসংঘ ঘোষিত মৌলিক মানবাধিকারের সুস্পষ্ট লঙ্ঘন বলে ফ্রান্স-ভিত্তিক মানবাধিকার সংস্থা জেএমবিএফ দৃঢ়ভাবে বিশ্বাস করে।

বিভিন্ন পত্রিকায় প্রকাশিত খবর অনুযায়ী জানা যায় যে, গত বছরের সেপ্টেম্বর থেকে চলতি বছরের জুন পর্যন্ত মাত্র ১০ মাসে সংঘবদ্ধ সহিংসতায় ১৭৪ জন নাগরিক নিহত এবং ৩০৯ জন গুরুতর আহত হয়েছেন। শুধু ২০২৫ সালের জানুয়ারি থেকে জুন পর্যন্ত ছয় মাসে এই সংখ্যা যথাক্রমে ৬২ জন নিহত এবং ২০৬ জন আহত। জুন মাসেই ৪১টি ঘটনায় ১০ জন নিহত এবং ৪৭ জন আহত হন। এই ভয়াবহ পরিসংখ্যান একটি সভ্য রাষ্ট্রে চরম ব্যর্থতা ও দুঃশাসনের লজ্জাজনক দৃষ্টান্ত।

জেএমবিএফ-এর পর্যবেক্ষণ অনুযায়ী, এসব সংঘবদ্ধ সহিংসতার অধিকাংশ ক্ষেত্রেই অপরাধীরা একটি নির্দিষ্ট রাজনৈতিক অপবাদ – যেমন "আওয়ামী লীগের দোসর" – দিয়ে ব্যক্তি বা গোষ্ঠীকে টার্গেট করে। সম্পত্তি, বাসস্থান ও ব্যবসা প্রতিষ্ঠান দখল, সরকারি বা বেসরকারি পদ দখল, চাঁদাবাজি কিংবা ব্যক্তিগত শত্রুতার জেরে রাষ্ট্রীয় নীরবতা ও প্রশ্রয়ে এসব সংঘবদ্ধ সহিংসতার ঘটনা পদ্ধতিগতভাবে নিয়মিত ঘটে চলেছে।

জেএমবিএফ অত্যন্ত দুঃখজনকভাবে মনে করে যে, মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বাধীন এই সরকার এসব ঘটনা প্রতিরোধে কোনো কার্যকর পদক্ষেপ না নিয়ে বরং প্রেস উইংয়ের মাধ্যমে ‘সংঘবদ্ধ সহিংসতা’ শব্দকে একটি রাজনৈতিক "আওয়ামী ন্যারেটিভ" বলে অস্বীকার করার চেষ্টা করছে। এতে প্রতীয়মান হয় যে, এই সরকার কেবল নৈরাজ্যকে প্রশ্রয়ই দিচ্ছে না, বরং এর প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষ সহযোগী হিসেবে কাজ করছে।

প্রখ্যাত ফরাসি মানবাধিকারকর্মী ও জেএমবিএফ-এর প্রধান উপদেষ্টা রবার্ট সিমন বলেন, “বাংলাদেশে চলমান সংঘবদ্ধ সহিংসতা ও সরকারপ্রণোদিত মানবাধিকার লঙ্ঘনের যে ধারাবাহিকতা আমরা দেখছি, তা আন্তর্জাতিক মানবাধিকার কাঠামোর জন্য একটি গভীর উদ্বেগের বিষয়। একজন মানবাধিকারকর্মী হিসেবে আমি গভীরভাবে ব্যথিত যে, একটি জাতি যেখানে জনগণের নিরাপত্তা নিশ্চিত করার কথা, সেখানে রাজনৈতিক স্বার্থরক্ষার জন্য নাগরিকদের জীবনকে বিপন্ন করা হচ্ছে। জেএমবিএফ আন্তর্জাতিক মানবাধিকার মূল্যবোধকে ধারণ করে নির্যাতিতদের পাশে দাঁড়িয়েছে এবং আমি ব্যক্তিগতভাবে এই সহিংসতার বিরুদ্ধে আন্তর্জাতিক মহলের সক্রিয় হস্তক্ষেপ দাবি করছি।”

প্রখ্যাত মানবাধিকার আইনজীবী ও জেএমবিএফ-এর প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি অ্যাডভোকেট শাহানূর ইসলাম বলেন, “বাংলাদেশে চলমান সংঘবদ্ধ সহিংসতা, বিচারহীনতা এবং রাষ্ট্রীয় পৃষ্ঠপোষকতায় সংঘটিত অপরাধগুলোর বিরুদ্ধে আমাদের দীর্ঘদিনের সংগ্রাম নতুন মোড় নিয়েছে। এই মুহূর্তে রাষ্ট্রীয় নীরবতা মানে অপরাধকে বৈধতা দেওয়া, যা একমাত্র শক্তিশালী আন্তর্জাতিক পদক্ষেপ ও আইনি জবাবদিহিতার মাধ্যমেই থামানো সম্ভব। আমি আন্তর্জাতিক অপরাধ আদালত, জাতিসংঘ মানবাধিকার কাউন্সিলসহ সংশ্লিষ্ট সকল সংস্থার প্রতি আহ্বান জানাচ্ছি—এই পরিস্থিতিকে ‘ক্রাইসিস অব ইম্পিউনিটি’ হিসেবে ঘোষণা দিয়ে দ্রুত পদক্ষেপ গ্রহণ করুন।”

জেএমবিএফ-এর দাবিসমূহ:

১. আন্তর্জাতিক স্বাধীন তদন্ত কমিটি গঠন করে সংঘবদ্ধ সহিংসতায় নিহত ও আহতদের জন্য ন্যায়বিচার নিশ্চিত করতে হবে: বাংলাদেশে সংঘবদ্ধ সহিংসতার ঘটনাগুলোতে বারবার দেখা গেছে যে, স্থানীয় প্রশাসন, আইনশৃঙ্খলা বাহিনী ও রাজনৈতিকভাবে প্রভাবিত গোষ্ঠীগুলো আইনি ব্যবস্থা গ্রহণে বাধাগ্রস্ত করছে কিংবা পুরোপুরি নীরব রয়েছে। এই প্রেক্ষাপটে একটি জাতিসংঘের তত্ত্বাবধানে পরিচালিত আন্তর্জাতিক ও স্বাধীন তদন্ত কমিটি গঠন করা একান্ত জরুরি, যাতে প্রতিটি ঘটনার নিরপেক্ষ অনুসন্ধান, ভুক্তভোগীদের সাক্ষাৎকার এবং দোষীদের সুনির্দিষ্টভাবে চিহ্নিত করে আন্তর্জাতিক মানদণ্ডে বিচার নিশ্চিত করা যায়।

২. সংঘবদ্ধ সহিংসতায় নিহত ও আহতদের পরিবারকে উপযুক্ত ক্ষতিপূরণ, চিকিৎসা ও নিরাপত্তা প্রদান করতে হবে: সংঘবদ্ধ সহিংসতায় নিহত ব্যক্তিদের পরিবার এবং গুরুতর আহতদের জন্য জরুরি ও দীর্ঘমেয়াদী শারীরিক ও মানসিক চিকিৎসা সেবা, উপযুক্ত আর্থিক ক্ষতিপূরণ এবং আইনানুগ সহায়তা ও নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে হবে। অনেক ক্ষেত্রে ভুক্তভোগীরা দ্বিতীয়বার সহিংসতার শিকার হন বা সামাজিকভাবে নিপীড়নের মুখে পড়েন। তাই এসব পরিবারকে নিরাপত্তার আওতায় এনে রাষ্ট্রীয় পুনর্বাসন কর্মসূচি ও সুরক্ষা নীতিমালা চালু করা অত্যন্ত জরুরি।

৩. সংঘবদ্ধ সহিংসতা অবিলম্বে বন্ধে কার্যকর পদক্ষেপ ও জাতিসংঘ ও আন্তর্জাতিক মানবাধিকার সংস্থাগুলোর সরাসরি হস্তক্ষেপ জরুরি: বর্তমান সরকারের নির্লিপ্ততা এবং নিরাপত্তা বাহিনীর নীরবতা সংঘবদ্ধ সহিংসতাকে উৎসাহিত করেছে। এই পরিস্থিতিতে জাতিসংঘের মানবাধিকার কাউন্সিল, অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনাল, হিউম্যান রাইটস ওয়াচ এবং অন্যান্য আন্তর্জাতিক সংস্থার সরাসরি হস্তক্ষেপ ও নজরদারি প্রয়োজন, যাতে সহিংসতা অব্যাহত না থাকে এবং একটি নিরাপদ ও মানবিক পরিবেশ গড়ে ওঠে।

৪. বর্তমান সরকারের রাজনৈতিক দায় নিরূপণ ও আন্তর্জাতিক আদালতে বিচার প্রক্রিয়া শুরু করতে হবে: মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বাধীন অন্তর্বর্তীকালীন সরকার রাষ্ট্রীয় ক্ষমতার অপব্যবহার করে মানবাধিকার লঙ্ঘনের ঘটনায় নীরব থেকেছে বা মদদ দিয়েছে—এটি এক ধরনের রাষ্ট্রীয় অপরাধ। আন্তর্জাতিক মানবাধিকার আইন অনুযায়ী, রাষ্ট্রীয় পৃষ্ঠপোষকতায় সংঘটিত অপরাধের জন্য সংশ্লিষ্ট নেতৃত্বের বিরুদ্ধে আন্তর্জাতিক অপরাধ আদালত (ICC) বা আন্তর্জাতিক বিচারিক ফোরামে দায় নির্ধারণ ও বিচার প্রক্রিয়া শুরু করা উচিত।

৫. জাতীয় ও আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমকে চলমান সংঘবদ্ধ সহিংসতা ও রাষ্ট্রীয় ব্যর্থতা সম্পর্কে তথ্য প্রকাশে আরও সক্রিয় ভূমিকা রাখতে হবে: বাংলাদেশে সংঘবদ্ধ সহিংসতার ঘটনাগুলো প্রায়ই স্থানীয় বা জাতীয় মিডিয়াতে ধামাচাপা পড়ে যায়। আমরা জাতীয় ও আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমকে আহ্বান জানাই, যাতে তারা এই সহিংসতা, মানবাধিকার লঙ্ঘন ও সরকারের ব্যর্থতা সম্পর্কে অনুসন্ধানী প্রতিবেদন তৈরি করে, তথ্য প্রকাশ করে এবং আন্তর্জাতিক জনমত গঠনে সহায়তা করে। একই সঙ্গে নাগরিক সাংবাদিকতা ও সোশ্যাল মিডিয়াতেও সত্য ঘটনাগুলো তুলে ধরার জন্য গণসচেতনতা বাড়ানো দরকার।

জেএমবিএফ দৃঢ়ভাবে বিশ্বাস করে, বাংলাদেশ একটি গণতান্ত্রিক ও মানবিক রাষ্ট্র হিসেবে বেঁচে থাকার জন্য আজ চরম এক সন্ধিক্ষণে দাঁড়িয়ে এবং এই নৈরাজ্য ও সংঘবদ্ধ সহিংসতার বিরুদ্ধে এক কঠোর অবস্থান গ্রহণ করেছে।

জাস্টিসমেকার্স বাংলাদেশ ইন ফ্রান্স (জেএমবিএফ) বিশ্বের সকল মানবাধিকার সংগঠন, আন্তর্জাতিক সম্প্রদায় এবং বিবেকবান মানুষের প্রতি এই নিষ্ঠুরতার বিরুদ্ধে অবস্থান নেওয়ার আহ্বান জানাচ্ছে।

সংঘবদ্ধ সহিংসতার বিরুদ্ধে আমরা একসাথে—বিচারের পক্ষে, মানবাধিকারের পক্ষে।

ধন্যবাদান্তে—


মোসাঃ জান্নাতুল ফেরদৌস
সদস্য, নির্বাহী কমিটি
জাস্টিসমেকার্স বাংলাদেশ ইন ফ্রান্স (জেএমবিএফ)
ইমেল: jannatul.ferdaus@jmbf.org
ওয়েবসাইট: www.jmbf.org

BANGLADESH: JMBF profondément préoccupé par le rôle indifférent du gouvernement face à la violence organisée persistante sous le gouvernement intérimaire actuel

Paris, France ; 09 juillet 2025: JusticeMakers Bangladesh en France (JMBF) exprime une profonde inquiétude et une vive condamnation face à la violence organisée persistante au Bangladesh sous le gouvernement intérimaire actuel dirigé par le lauréat du prix Nobel de la paix Muhammad Yunus. Des groupes soutenus par le gouvernement et des gangs affiliés ont banalisé la violence à travers le pays. Malgré cette situation alarmante, le gouvernement reste indifférent, ne prenant aucune mesure efficace ni action légale contre les auteurs. JMBF, organisation française de défense des droits humains, estime fermement que cette inaction constitue une violation flagrante de la Constitution du Bangladesh et des droits fondamentaux de l’homme reconnus par les Nations Unies.

Selon des rapports publiés dans divers journaux, de septembre de l’année dernière à juin 2025, en seulement dix mois, 174 citoyens ont été tués et 309 gravement blessés à cause de la violence organisée. De janvier à juin 2025 seulement, 62 personnes ont été tuées et 206 blessées. En juin, 10 personnes ont été tuées et 47 blessées dans 41 incidents distincts. Ces chiffres dévastateurs reflètent une grave défaillance et un exemple honteux de mauvaise gouvernance dans un État civilisé.

Selon les observations de JMBF, les auteurs ciblent fréquemment des individus ou groupes avec des accusations politiquement chargées — comme qualifier les victimes de « collaborateurs de la Ligue Awami ». Motivés par des saisies de terres, la prise illégale de propriétés et commerces, l’extorsion ou des inimitiés personnelles, ces actes se produisent systématiquement sous le silence et le patronage de l’État.

JMBF regrette profondément que, au lieu de freiner cette violence, le gouvernement dirigé par Muhammad Yunus tente de rejeter le terme « violence organisée » comme une simple « narration politique » de la Ligue Awami. Cette position encourage non seulement l’anarchie, mais implique également le gouvernement comme complice direct ou indirect.

Robert Simon, célèbre militant français des droits humains et principal conseiller de JMBF basé en France, a déclaré : « La violence organisée persistante et les violations des droits humains parrainées par l’État au Bangladesh sont profondément préoccupantes pour la communauté internationale des droits humains. Il m’attriste qu’une nation chargée de protéger ses citoyens mette leur vie en danger pour des intérêts politiques. JMBF défend les valeurs internationales des droits humains, soutient les victimes et appelle à une intervention immédiate de la communauté internationale. »

L’avocat spécialisé en droits humains et président fondateur de JusticeMakers Bangladesh en France (JMBF), Maître Shahanur Islam, a ajouté : « Notre longue lutte contre la violence organisée, l’impunité et les crimes parrainés par l’État au Bangladesh atteint un tournant critique. Le silence de l’État revient à légitimer ces crimes, qui ne peuvent être arrêtés que par une action internationale forte et une responsabilité judiciaire. Nous appelons la Cour pénale internationale, le Conseil des droits de l’homme de l’ONU et tous les organismes concernés à déclarer cette situation ‘crise de l’impunité’ et à agir sans délai. »

Exigences de JMBF en France :
  1. Former un comité d’enquête international indépendant: Pour garantir la justice, un organisme impartial supervisé par l’ONU doit enquêter sur chaque cas, entendre les victimes et identifier les coupables, malgré les entraves ou le silence des autorités locales et des groupes politiquement influencés.
  2. Assurer une indemnisation appropriée, des soins médicaux et la protection des familles des victimes: Les familles des personnes tuées ou gravement blessées doivent recevoir des soins physiques et mentaux urgents et à long terme, une compensation financière équitable ainsi qu’une assistance juridique. Les victimes font souvent face à une violence secondaire ou à l’exclusion sociale ; elles doivent être protégées par des programmes gouvernementaux de réhabilitation.
  3. Intervention urgente de l’ONU et des organisations internationales des droits humains: L’indifférence du gouvernement et le silence des forces de sécurité encouragent la violence organisée. Une supervision et une action directe du Conseil des droits de l’homme de l’ONU, d’Amnesty International, de Human Rights Watch et d’autres organismes internationaux sont indispensables pour stopper la violence et rétablir un environnement sûr et humain.
  4. Responsabilité politique du gouvernement actuel et ouverture de procédures judiciaires internationales: Le gouvernement intérimaire, dirigé par Muhammad Yunus, par son silence ou sa complicité dans les violations des droits humains, commet un crime d’État. La responsabilité et les procès doivent être engagés devant la Cour pénale internationale ou d’autres tribunaux internationaux.
  5. Les médias nationaux et internationaux doivent jouer un rôle plus actif dans la dénonciation de la violence organisée et des défaillances gouvernementales: La couverture médiatique au Bangladesh est souvent censurée. Nous exhortons les médias nationaux et internationaux à enquêter, publier des rapports et sensibiliser, tandis que le journalisme citoyen et les réseaux sociaux doivent amplifier la vérité.
Le Bangladesh se trouve aujourd’hui à une croisée des chemins cruciale dans sa quête de démocratie et de dignité humaine. JusticeMakers Bangladesh en France (JMBF) adopte une position ferme contre cette anarchie et cette violence organisée.

JMBF en France appelle toutes les organisations de défense des droits humains, la communauté internationale et les consciences du monde entier à s’unir contre cette cruauté.

Ensemble contre la violence organisée — Pour la justice, pour les droits humains.

Merci.

Mosa. Jannatul Ferdous
Membre, Comité exécutif
JusticeMakers Bangladesh en France (JMBF)
Email : jannatul.ferdaus@jmbf.org
Site web : www.jmbf.org

*********************************************************************************** 
Copyright © JusticeMakers Bangladesh in France (JMBF), 2025. All rights reserved. No part of this publication may be reproduced, stored in a retrieval system, or transmitted in any form or by any means, electronic, mechanical, photocopying, recording, or otherwise, without the prior permission of JMBF.  

JMBF is an independent non-profit, nonpartisan human rights organization registered in France with registration number W931027714 under the association law of 1901, dedicated to defending human rights, fighting for justice, and empowering communities in Bangladesh and beyond.  

*********************************************************************************** স্বত্বাধিকার © জাস্টিসমেকার্স বাংলাদেশ ইন ফ্রান্স (JMBF), ২০২৫। সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত। এই প্রকাশনার কোনো অংশ JMBF-এর পূর্বানুমতি ছাড়া কোনোভাবে—ইলেকট্রনিক, যান্ত্রিক, ফটোকপি, রেকর্ডিং বা অন্য কোনো মাধ্যমে—পুনরুৎপাদন, সংরক্ষণ বা প্রেরণ করা যাবে না। 

 JMBF একটি স্বাধীন, অলাভজনক, অরাজনৈতিক মানবাধিকার সংস্থা, যা ফ্রান্সে Association Law of 1901 অনুযায়ী নিবন্ধিত (নিবন্ধন নম্বর W931027714)। এটি বাংলাদেশসহ বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে মানবাধিকার রক্ষা, ন্যায়বিচারের জন্য সংগ্রাম এবং সমাজকে ক্ষমতায়নের জন্য কাজ করে যাচ্ছে।  

*********************************************************************************** Copyright © JusticeMakers Bangladesh en France (JMBF), 2025. Tous droits réservés. Aucune partie de cette publication ne peut être reproduite, stockée dans un système de récupération, ou transmise sous quelque forme ou par quelque moyen que ce soit—électronique, mécanique, photocopie, enregistrement ou autre—sans l'autorisation préalable de JMBF. 

 JMBF est une organisation indépendante, à but non lucratif et non partisane de défense des droits humains, enregistrée en France sous le numéro W931027714 conformément à la loi de 1901 sur les associations. Elle s'engage à défendre les droits humains, à lutter pour la justice et à autonomiser les communautés au Bangladesh et au-delà.

No comments:

Post a Comment