Paris, France; July 25, 2025 — JusticeMakers Bangladesh in France (JMBF), a France-based human rights organization, expresses deep concern and strong protest over the arrest of Bangladesh’s former Chief Justice A. B. M. Khairul Haque on July 24, 2025, from Dhaka’s Dhanmondi area, on charges related to a murder during last year’s July coup, and the absence of any legal representation on his behalf in court.
JMBF firmly believes that the filing of a politically motivated murder case and the arrest of a former Chief Justice—who solely performed his judicial duties per the Constitution—constitutes a blatant violation of judicial independence, fundamental principles of justice, and the rule of law.
In particular, the allegations against him—such as murder, sedition, and forgery of judgments—based solely on his judicial rulings and constitutional responsibilities, fundamentally challenge the country’s constitutional framework and the very existence of an independent judiciary.
According to reports published in various national and international media and JMBF’s reliable sources, on the morning of Thursday, July 24, 2025, at approximately 8:30 AM, the Dhaka Metropolitan Detective Branch (DB) arrested former Chief Justice Khairul Haque from his residence in Dhanmondi and took him to the DB office on Minto Road.
That same night, police filed an application to show him arrested in a case registered at Jatrabari Police Station concerning the murder of Abdul Kaiyum during the July 2024 coup. Subsequently, when he was produced before the Chief Metropolitan Magistrate (CMM) Court in Dhaka, the court ordered his remand to jail.
Notably, no lawyer appeared in court on behalf of Khairul Haque during the hearing. The court issued the order after hearing only the prosecution’s arguments.
During the interim government formed after the fall of the Awami League government, three cases were filed against the former Chief Justice at Jatrabari Police Station and Narayanganj, alleging sedition, murder, and forgery.
Khairul Haque was appointed the 19th Chief Justice of Bangladesh on September 27, 2010. His appointment took effect on September 30, 2010, and he retired on May 17, 2011.
On July 23, 2013, he was appointed Chairman of the Law Commission for a three-year term and was reappointed several times thereafter. Most recently, he resigned from this position on August 13, 2024.
While serving as an appellate division judge, Khairul Haque annulled the 13th amendment to the Constitution, declaring the caretaker government system ineffective, and delivered a landmark judgment declaring the issuance of fatwas illegal. While serving in the High Court, he issued verdicts in the Bangabandhu assassination case and the case concerning the 5th amendment to the Constitution.
Advocate Shahanur Islam, founding president of JusticeMakers Bangladesh in France (JMBF) and a prominent human rights lawyer, said: “Although Article 94(4) of the Bangladesh Constitution guarantees judges full independence in performing their judicial functions and protects them from punitive action for any judgments they deliver, and Section 1 of the ‘Judicial Officers Protection Act 1850’ prohibits filing cases against judges for their judicial work, the interim government has nonetheless arrested former Chief Justice Khairul Haque on fabricated charges purely to serve political vengeance. This is a blatant violation of judicial independence.”
Robert Simon, chief advisor of JMBF and a renowned French human rights activist, added: “No lawyer was present to represent the former Chief Justice during the hearing, which is deeply troubling and violates fundamental judicial rights. Likely due to fear of retaliation, political pressure, or security concerns, no lawyer dared to stand by him. This reflects a culture of fear that severely obstructs the administration of justice.”
Our Clear Demands:
1. Immediate release and withdrawal of all cases: The allegations against former Chief Justice A. B. M. Khairul Haque are deeply questionable. Having only executed his judicial duties according to the Constitution, we consider all charges politically motivated. For the dignity and independence of the judiciary, he must be released immediately, and all cases against him unconditionally withdrawn.
2. Formation of an international investigation committee under UN leadership: To examine the political influence behind his arrest and the related cases, as well as allegations of human rights violations, an independent, impartial, and robust investigation commission should be formed under the auspices of the United Nations, including international human rights organizations, legal experts, and esteemed human rights figures. This commission must be granted full access to conduct investigations and obtain all necessary information.
3. Ensure transparent, impartial, and independent investigation: A neutral, judicial, independent investigation process must be guaranteed to establish the truth of the allegations against the former Chief Justice, eliminating any possibility of political vendetta or bias.
4. State must take effective measures to protect judicial independence and dignity: The judiciary is the cornerstone of democracy. If judges face political pressure, harassment, or threats of retaliation, judicial integrity collapses. The state must ensure that no judge faces such threats in the future for fulfilling their professional duties.
5. Guarantee fair trial rights of the former Chief Justice: In all proceedings against Khairul Haque, his fundamental rights—such as the right to a fair trial, access to legal representation, and opportunity to defend himself before an independent judiciary—must be fully respected following constitutional provisions and international human rights standards.
JusticeMakers Bangladesh in France (JMBF) remains steadfast in advocating for an independent, impartial, and constitutionally strong judicial system in Bangladesh.
Thank you,
Tanni Bithi Sardar
Vice-President
JusticeMakers Bangladesh in France (JMBF)
Email: tanni.bithi@jmbf.org | Website: www.jmbf.org
বাংলাদেশ অ্যালার্ট: সাবেক প্রধান বিচারপতি এ. বি. এম. খায়রুল হকের গ্রেপ্তার- বিচার বিভাগের স্বাধীনতার ওপর সরাসরি আঘাত

জেএমবিএফ দৃঢ়ভাবে বিশ্বাস করে যে, একজন সাবেক প্রধান বিচারপতি—যিনি কেবল সংবিধান অনুযায়ী তাঁর বিচারিক দায়িত্ব পালন করেছেন—তাঁর বিরুদ্ধে রাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে হত্যা মামলা দায়ের ও গ্রেপ্তার বিচার বিভাগের স্বাধীনতা, ন্যায়বিচারের মৌলিক নীতিমালা এবং আইনের শাসনের সুস্পষ্ট লঙ্ঘন।
বিশেষ করে, শুধুমাত্র তাঁর বিচারিক রায় ও সাংবিধানিক দায়িত্ব পালনের কারণে তাঁর বিরুদ্ধে যেসব অভিযোগ আনা হয়েছে—যেমন হত্যা, রাষ্ট্রদ্রোহ ও রায়ে জালিয়াতি—তা দেশের সাংবিধানিক কাঠামো ও বিচার বিভাগের অস্তিত্বকেই প্রশ্নবিদ্ধ করে।
বিভিন্ন জাতীয় ও আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে প্রকাশিত প্রতিবেদন এবং জেএমবিএফ-এর নির্ভরযোগ্য নিজস্ব সূত্র অনুযায়ী জানা যায়, ২৪ জুলাই ২০২৫, বৃহস্পতিবার সকাল আনুমানিক সাড়ে আটটায় ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশ (ডিবি) সাবেক প্রধান বিচারপতি খায়রুল হককে রাজধানীর ধানমন্ডির নিজ বাসা থেকে আটক করে মিন্টো রোডের ডিবি কার্যালয়ে নিয়ে যায়।
রাতেই, ২০২৪ সালের জুলাই মাসে সংঘটিত অভ্যুত্থানের সময় আবদুল কাইয়ুম হত্যার অভিযোগে যাত্রাবাড়ী থানায় দায়ের করা মামলায় তাঁকে গ্রেপ্তার দেখানোর আবেদন করে পুলিশ। পরে তাঁকে ঢাকার চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট (সিএমএম) আদালতে হাজির করলে, আদালত তাঁকে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন।
শুনানির সময় খায়রুল হকের পক্ষে কোনো আইনজীবী আদালতে উপস্থিত ছিলেন না। আদালত কেবল রাষ্ট্রপক্ষের শুনানি শুনে এই আদেশ দেন।
আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর গঠিত অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের আমলে সাবেক প্রধান বিচারপতির বিরুদ্ধে রাষ্ট্রদ্রোহ, হত্যা এবং জালিয়াতির অভিযোগে রাজধানীর যাত্রাবাড়ী থানায় ও নারায়ণগঞ্জে তিনটি মামলা দায়ের করা হয়।
২০১০ সালের ২৭ সেপ্টেম্বর দেশের ১৯তম প্রধান বিচারপতি হিসেবে নিয়োগ পান খায়রুল হক। একই বছরের ৩০ সেপ্টেম্বর থেকে তাঁর নিয়োগ কার্যকর হয় এবং ২০১১ সালের ১৭ মে তিনি অবসর গ্রহণ করেন।
২০১৩ সালের ২৩ জুলাই তাঁকে তিন বছরের জন্য আইন কমিশনের চেয়ারম্যান হিসেবে নিয়োগ দেওয়া হয়। পরবর্তীতে তাঁকে একাধিকবার পুনঃনিয়োগ দেওয়া হয়। সর্বশেষ, ২০২৪ সালের ১৩ আগস্ট তিনি এ পদ থেকে পদত্যাগ করেন।
আপিল বিভাগের বিচারপতি থাকাকালে খায়রুল হক সংবিধানের ত্রয়োদশ সংশোধনী বাতিল করে তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা অকার্যকর ঘোষণা করেন এবং ফতোয়া প্রদানকে অবৈধ ঘোষণা সংক্রান্ত আলোচিত রায় প্রদান করেন। হাইকোর্টে কর্মরত থাকাকালে তিনি বঙ্গবন্ধু হত্যা মামলার রায় ও সংবিধানের পঞ্চম সংশোধনী মামলার রায় দেন।
জাস্টিসমেকার্স বাংলাদেশ ইন ফ্রান্স (জেএমবিএফ)-এর প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি ও বিশিষ্ট মানবাধিকার আইনজীবী অ্যাডভোকেট শাহানূর ইসলাম বলেন, “যদিও বাংলাদেশ সংবিধানের ৯৪(৪) অনুচ্ছেদ অনুযায়ী বিচারকগণ তাঁদের বিচারিক কাজের জন্য সম্পূর্ণভাবে স্বাধীন এবং তাঁদের কোনো রায়ের জন্য শাস্তিমূলক ব্যবস্থা গ্রহণ করা যায় না এবং 'বিচারিক কর্মকর্তা সুরক্ষা আইন ১৮৫০'-এর ধারা ১ অনুযায়ী কোনো বিচারকের বিচারিক কাজের জন্য তাঁর বিরুদ্ধে কোনো মামলা করা যায় না। তারপরও শুধুমাত্র রাজনৈতিক প্রতিহিংসা চরিতার্থ করতে সাবেক প্রধান বিচারপতি খায়রুল হককে অন্তর্বর্তীকালীন সরকার মিথ্যা মামলায় গ্রেপ্তার করে কারাগারে পাঠিয়েছে, যা স্বাধীন বিচার বিভাগের ধারণার উপর একটি স্পষ্ট আঘাত।”
জেএমবিএফ-এর প্রধান উপদেষ্টা ও প্রখ্যাত ফরাসি মানবাধিকার কর্মী রবার্ট সিমন বলেন, “শুনানির সময় সাবেক প্রধান বিচারপতির পক্ষে কোনো আইনজীবী আদালতে উপস্থিত ছিলেন না, যা অত্যন্ত উদ্বেগজনক ও বিচার ব্যবস্থার মৌলিক অধিকার লঙ্ঘনের শামিল। সম্ভাব্য প্রতিহিংসা, রাজনৈতিক চাপ বা নিরাপত্তা হুমকির আশঙ্কায় কোনো আইনজীবী সাহস করে তাঁর পক্ষে দাঁড়াতে পারেননি। এটি ভয়ের সংস্কৃতির প্রতিফলন, যা ন্যায়বিচার নিশ্চিত করার পথে একটি গুরুতর বাধা।”
আমাদের সুস্পষ্ট দাবি:
১. অবিলম্বে মুক্তি দিতে হবে এবং দায়েরকৃত সকল মামলা প্রত্যাহার করতে হবে: সাবেক প্রধান বিচারপতি এ. বি. এম. খায়রুল হকের বিরুদ্ধে আনা অভিযোগগুলোর প্রকৃতি ও প্রেক্ষাপট গভীরভাবে প্রশ্নবিদ্ধ। তিনি শুধুমাত্র সংবিধান অনুযায়ী তাঁর বিচারিক দায়িত্ব পালন করেছেন। তাই তাঁর বিরুদ্ধে আনা সকল মামলাকে আমরা রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিত বলে মনে করি। বিচার বিভাগের মর্যাদা ও স্বাধীনতা রক্ষার স্বার্থে তাঁকে অবিলম্বে মুক্তি দিতে হবে এবং তাঁর বিরুদ্ধে দায়েরকৃত সকল মামলা নিঃশর্তভাবে প্রত্যাহার করতে হবে।
২. জাতিসংঘের নেতৃত্বে একটি আন্তর্জাতিক তদন্ত কমিটি গঠন করতে হবে: সাবেক প্রধান বিচারপতির গ্রেপ্তার ও মামলার পেছনে রাজনৈতিক প্রভাব এবং মানবাধিকার লঙ্ঘনের অভিযোগের সত্যতা যাচাই করতে জাতিসংঘের তত্ত্বাবধানে, আন্তর্জাতিক মানবাধিকার সংস্থা, আইনি বিশেষজ্ঞ এবং খ্যাতনামা মানবাধিকার ব্যক্তিত্বদের সমন্বয়ে একটি স্বাধীন, নিরপেক্ষ ও শক্তিশালী তদন্ত কমিশন গঠন করতে হবে। এই তদন্ত কমিশনকে পূর্ণ তদন্তের সুযোগ ও তথ্যপ্রাপ্তির নিশ্চয়তা দিতে হবে।
৩. স্বচ্ছ, নিরপেক্ষ ও স্বাধীন তদন্ত নিশ্চিত করতে হবে: সাবেক প্রধান বিচারপতির বিরুদ্ধে আনা অভিযোগের যথার্থতা নির্ধারণে একটি নিরপেক্ষ, বিচার বিভাগীয় স্বাধীনতা–সম্মত তদন্ত প্রক্রিয়া নিশ্চিত করতে হবে, যাতে রাজনৈতিক প্রতিহিংসা বা পক্ষপাতের কোনো সুযোগ না থাকে।
৪. বিচার বিভাগের স্বাধীনতা ও মর্যাদা রক্ষায় রাষ্ট্রকে কার্যকর পদক্ষেপ নিতে হবে: বিচার বিভাগ গণতান্ত্রিক রাষ্ট্রব্যবস্থার মূল ভিত্তি। বিচারকরা যদি রাজনৈতিক চাপ, হয়রানি বা প্রতিশোধের আশঙ্কায় স্বাধীনভাবে দায়িত্ব পালন করতে না পারেন, তবে দেশের বিচারব্যবস্থা ভেঙে পড়বে। রাষ্ট্রকে অবশ্যই নিশ্চিত করতে হবে যে, কোনো বিচারক যেন তাঁর পেশাগত দায়িত্ব পালনের কারণে ভবিষ্যতে এ ধরনের হুমকি বা প্রতিহিংসার শিকার না হন।
৫. সাবেক প্রধান বিচারপতির ন্যায়বিচারের অধিকার নিশ্চিত করতে হবে: খায়রুল হকের বিরুদ্ধে যেকোনো মামলা পরিচালনার ক্ষেত্রে তাঁর মৌলিক অধিকার যেমন—ন্যায়সঙ্গত বিচার, আইনজীবী নিয়োগের অধিকার, স্বাধীন বিচারক মণ্ডলীর সামনে আত্মপক্ষ সমর্থনের সুযোগ—এসব সংবিধান ও আন্তর্জাতিক মানবাধিকার সনদের মানদণ্ড অনুযায়ী পূর্ণভাবে নিশ্চিত করতে হবে।
জেএমবিএফ বাংলাদেশে একটি স্বাধীন, নিরপেক্ষ এবং সাংবিধানিকভাবে শক্তিশালী বিচারব্যবস্থা প্রতিষ্ঠার পক্ষে দৃঢ় অবস্থান গ্রহণ করে।
ধন্যবাদান্তে,
তান্নি বিথি সরদার
সহ-সভাপতি
জাস্টিসমেকার্স বাংলাদেশ ইন ফ্রান্স (জেএমবিএফ)
ইমেইলঃ tanni.bithi@jmbf.org; ওয়েবসাইটঃ www.jmbf.org
ALERTE BANGLADESH : L’arrestation de l’ancien président de la Cour Suprême A. B. M. Khairul Haque — Un coup direct à l’indépendance judiciaire

JMBF estime fermement que le dépôt d’une affaire de meurtre à motivation politique et l’arrestation d’un ancien président de la Cour Suprême — qui a uniquement exercé ses fonctions judiciaires conformément à la Constitution — constituent une violation flagrante de l’indépendance judiciaire, des principes fondamentaux de la justice et de l’état de droit.
Plus particulièrement, les accusations portées contre lui — meurtre, sédition et falsification de jugements — fondées uniquement sur ses décisions judiciaires et ses responsabilités constitutionnelles, remettent en cause le cadre constitutionnel du pays et l’existence même de la justice indépendante.
Selon des rapports publiés dans plusieurs médias nationaux et internationaux et des sources fiables de JMBF, le jeudi 24 juillet 2025, vers 8h30 du matin, la Brigade de Détection de la Police Métropolitaine de Dhaka (DB) a arrêté l’ancien président Khairul Haque à son domicile à Dhanmondi et l’a emmené au bureau de la DB situé sur Minto Road.
Cette même nuit, la police a déposé une demande pour officialiser son arrestation dans une affaire enregistrée au poste de police de Jatrabari, concernant le meurtre d’Abdul Kaiyum lors du coup d’État de juillet 2024. Lorsqu’il a été présenté devant le Tribunal du Magistrat Métropolitain en chef (CMM) à Dhaka, la cour a ordonné sa détention provisoire en prison.
Aucun avocat n’a comparu en sa défense lors de l’audience. La décision a été prise uniquement après avoir entendu l’accusation.
Sous le gouvernement intérimaire formé après la chute du gouvernement de la Ligue Awami, trois affaires ont été déposées contre l’ancien président de la Cour Suprême au poste de police de Jatrabari et à Narayanganj, pour sédition, meurtre et falsification.
Khairul Haque a été nommé 19e président de la Cour Suprême du pays le 27 septembre 2010. Sa nomination a pris effet le 30 septembre 2010, et il a pris sa retraite le 17 mai 2011.
Le 23 juillet 2013, il a été nommé président de la Commission du Droit pour un mandat de trois ans, renouvelé à plusieurs reprises. Il a démissionné de cette fonction le 13 août 2024.
En tant que juge de la division d’appel, Khairul Haque a annulé le 13e amendement de la Constitution, déclarant le système du gouvernement intérimaire inefficace, et a rendu un arrêt historique déclarant illégale l’émission de fatwas. En Haute Cour, il a rendu des jugements dans l’affaire de l’assassinat de Bangabandhu et celle concernant le 5e amendement de la Constitution.
L’avocat Shahanur Islam, président fondateur de JusticeMakers Bangladesh en France (JMBF) et éminent défenseur des droits humains, a déclaré, « Bien que l’article 94(4) de la Constitution du Bangladesh garantisse aux juges une indépendance totale dans l’exercice de leurs fonctions judiciaires et les protège contre toute sanction pour les jugements rendus, et que l’article 1 de la ‘Loi de protection des officiers judiciaires de 1850’ interdise toute poursuite contre un juge pour ses actes judiciaires, le gouvernement intérimaire a malgré tout arrêté l’ancien président Khairul Haque sur des accusations fabriquées dans un but de vengeance politique. C’est une violation claire de l’indépendance judiciaire. »
Robert Simon, conseiller principal de JMBF et militant français renommé des droits humains, a ajouté , « Aucun avocat n’était présent pour défendre l’ancien président de la Cour Suprême durant l’audience, ce qui est extrêmement préoccupant et constitue une violation des droits judiciaires fondamentaux. Par peur de représailles, de pressions politiques ou pour des raisons de sécurité, aucun avocat n’a osé le représenter. Cela révèle une culture de la peur, un obstacle grave à la justice. »
Nos demandes claires :
1. Libération immédiate et retrait de toutes les accusations : Les accusations portées contre l’ancien président de la Cour Suprême A. B. M. Khairul Haque sont profondément douteuses. Ayant uniquement exercé ses fonctions judiciaires conformément à la Constitution, nous considérons toutes les affaires comme politiquement motivées. Pour préserver la dignité et l’indépendance de la justice, il doit être libéré immédiatement et toutes les accusations retirées sans condition.
2. Mise en place d’une commission d’enquête internationale sous l’égide de l’ONU : Pour vérifier l’influence politique derrière son arrestation et les affaires portées contre lui, ainsi que les allégations de violations des droits humains, une commission d’enquête indépendante, impartiale et solide doit être créée sous l’égide des Nations Unies, composée d’organisations internationales de défense des droits humains, d’experts juridiques et de personnalités renommées du domaine. Cette commission doit disposer d’un accès complet pour mener ses investigations et recueillir toutes les informations nécessaires.
3. Garantie d’une enquête transparente, impartiale et indépendante : Un processus d’enquête neutre, indépendant du pouvoir judiciaire, doit être garanti pour déterminer la validité des accusations portées contre l’ancien président de la Cour Suprême, sans place pour la vendetta politique ou les biais.
4. L’État doit prendre des mesures efficaces pour protéger l’indépendance et la dignité judiciaire : La justice est la pierre angulaire de la démocratie. Si les juges ne peuvent pas exercer leurs fonctions librement en raison de pressions politiques, de harcèlement ou de menaces, le système judiciaire s’effondrera. L’État doit s’assurer qu’aucun juge ne subisse de telles menaces ou représailles à l’avenir pour avoir accompli ses devoirs professionnels.
5. Garantie d’un procès équitable pour l’ancien président de la Cour Suprême : Dans toute procédure le concernant, ses droits fondamentaux — tels que le droit à un procès équitable, le droit à une représentation légale, et la possibilité de se défendre devant une juridiction indépendante — doivent être pleinement respectés conformément à la Constitution et aux traités internationaux relatifs aux droits humains.
JusticeMakers Bangladesh en France (JMBF) réaffirme son engagement en faveur d’un système judiciaire indépendant, impartial et solidement ancré dans la Constitution du Bangladesh.
Merci,
Tanni Bithi Sardar
Vice-présidente
JusticeMakers Bangladesh en France (JMBF)
Email : tanni.bithi@jmbf.org | Site web : www.jmbf.org
***********************************************************************************
Copyright © JusticeMakers Bangladesh in France (JMBF), 2025. All rights reserved. No part of this publication may be reproduced, stored in a retrieval system, or transmitted in any form or by any means, electronic, mechanical, photocopying, recording, or otherwise, without the prior permission of JMBF.
JMBF is an independent non-profit, nonpartisan human rights organization registered in France with registration number W931027714 under the association law of 1901, dedicated to defending human rights, fighting for justice, and empowering communities in Bangladesh and beyond.
***********************************************************************************
স্বত্বাধিকার © জাস্টিসমেকার্স বাংলাদেশ ইন ফ্রান্স (JMBF), ২০২৫। সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত। এই প্রকাশনার কোনো অংশ JMBF-এর পূর্বানুমতি ছাড়া কোনোভাবে—ইলেকট্রনিক, যান্ত্রিক, ফটোকপি, রেকর্ডিং বা অন্য কোনো মাধ্যমে—পুনরুৎপাদন, সংরক্ষণ বা প্রেরণ করা যাবে না।
JMBF একটি স্বাধীন, অলাভজনক, অরাজনৈতিক মানবাধিকার সংস্থা, যা ফ্রান্সে Association Law of 1901 অনুযায়ী নিবন্ধিত (নিবন্ধন নম্বর W931027714)। এটি বাংলাদেশসহ বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে মানবাধিকার রক্ষা, ন্যায়বিচারের জন্য সংগ্রাম এবং সমাজকে ক্ষমতায়নের জন্য কাজ করে যাচ্ছে।
***********************************************************************************
Copyright © JusticeMakers Bangladesh en France (JMBF), 2025. Tous droits réservés. Aucune partie de cette publication ne peut être reproduite, stockée dans un système de récupération, ou transmise sous quelque forme ou par quelque moyen que ce soit—électronique, mécanique, photocopie, enregistrement ou autre—sans l'autorisation préalable de JMBF.
JMBF est une organisation indépendante, à but non lucratif et non partisane de défense des droits humains, enregistrée en France sous le numéro W931027714 conformément à la loi de 1901 sur les associations. Elle s'engage à défendre les droits humains, à lutter pour la justice et à autonomiser les communautés au Bangladesh et au-delà.
No comments:
Post a Comment