Monday, August 25, 2025

PRESS RELEASE: JMBF Releases Its Annual State of Extrajudicial Killings and Custodial Deaths under the Interim Government in Bangladesh

To read the Bengali and French versions, please scroll down and click ‘More’
Paris, France – August 25, 2025:
JusticeMakers Bangladesh in France (JMBF) today released its Annual Report 2025: An Up-To-Date State of Extrajudicial Killings and Custodial Deaths Under the Interim Government in Bangladesh (August 2024 – July 2025), presenting a grim account of widespread human rights violations under the Yunus-led interim administration.

The report, researched by Mosa Jannatul Ferdaus and edited by Advocate Shahanur Islam, documents 60 incidents resulting in 70 victims of extrajudicial killings and custodial deaths carried out by law enforcement agencies, prison authorities, and other security forces across Bangladesh.

The report has been published from Paris, France, with an official press release circulated via email communication. It is also available on JMBF’s official website, Facebook page, LinkedIn, and Twitter/X accounts.

The report states that despite assuming power in August 2024 with pledges to restore democracy, good governance, and human rights, the Yunus government has presided over what JMBF describes as a systematic pattern of repression, impunity, and political persecution.

Among the most alarming cases documented are:
  • The killing of five Bangladesh Awami League supporters in Gopalganj during a peaceful demonstration.
  • The killing of two Bangladesh Awami League supporters in Gaibandha and one in Gopalganj by brutal physical torture by joint forces.
  • The killing of three indigenous people in Khagrachhari by army personnel after a communal attack.
  • The deaths of six Bangladesh Awami League supporters and leaders in different jails as a consequence of physical torture during police remand.
  • The killing of two garment workers in Dhaka, including one woman, during wage protests.
  • The killing of a child in Barishal by Rapid Action Battalion (RAB) gunfire.
  • The deaths of five Bangladesh Awami League leaders and supporters in Bogura jail due to medical negligence, allegedly with the intention of eliminating political opponents.
There have also been multiple custodial deaths of political activists—especially leaders and supporters of the former ruling party Bangladesh Awami League—and ordinary citizens, as a consequence of torture in remand, medical negligence, and deliberate targeting inside prisons.

Statistical findings reveal that 55% (43 individuals) of the deaths have occurred directly at the hands of security personnel, while 45% (27 individuals) have taken place inside prisons, largely as a consequence of torture during police remand and medical negligence.

Politically significant regions such as Dhaka and Chittagong were disproportionately affected, accounting for nearly 70% of all cases. Victims were overwhelmingly affiliated with the Bangladesh Awami League, though indigenous minority groups, workers, and non-partisan citizens were also targeted.

The report highlights that torture has been the most common method of killing (45% of incidents), followed by gunfire (20%) and medical negligence (30%).

Alarmingly, only 12% of victims’ families have been able to pursue any legal action, while the overwhelming majority have been silenced by fear of persecution, underscoring what JMBF calls a “deeply entrenched culture of impunity.”

Instead of delivering on its promises, the Yunus administration has turned state institutions into weapons of repression,” said Advocate Shahanur Islam, Founder President of JMBF. “The police, army, and prison authorities are operating with total impunity, while the judiciary has collapsed as a safeguard for victims. Bangladesh is on the brink of authoritarian violence, and silence from the international community is emboldening these abuses.”

Echoing these concerns, Mr. Robert Simon, Chief Adviser of JMBF, stated, “This report is not only a record of atrocities but a roadmap for accountability. The international community must recognize that extrajudicial killings and custodial deaths in Bangladesh are not isolated incidents—they form part of a systematic attack on human rights and democracy. If urgent steps are not taken, Bangladesh risks descending into irreversible authoritarian rule.”

The report concludes with urgent recommendations, calling on the interim government to immediately halt extrajudicial killings and custodial torture, establish an independent international commission of inquiry, and dismiss and prosecute perpetrators.

It further appeals to the judiciary to reassert independence, to civil society to strengthen resistance and documentation, and to the international community—including the UN, EU, ICC, and foreign governments—to impose targeted sanctions, suspend security cooperation, and consider referring Bangladesh’s situation to the International Criminal Court.


Thank you.


Advocate Mohammad Alamgir
Secretary General
JusticeMakers Bangladesh in France (JMBF)
107 Rue Galleini, 93000 Bobigny, France
Email: mohammad.alamgir@jmbf.org
Website: www.jmbf.org

সংবাদ বিবৃতি: জেএমবিএফ-এর বাংলাদেশে অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের আমলে বিচার বহির্ভূত হত্যাকাণ্ড ও হেফাজতে মৃত্যুর বার্ষিক প্রতিবেদন প্রকাশ

প্যারিস, ফ্রান্স – ২৫ আগস্ট ২০২৫: ফ্রান্স ভিত্তিক মানবাধিকার প্রতিষ্ঠান জাস্টিসমেকার্স বাংলাদেশ ইন ফ্রান্স (জেএমবিএফ) আজ বাংলাদেশে অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের অধীনে বিচার বহির্ভূত হত্যাকাণ্ড ও হেফাজতে মৃত্যু বিষয়ক বার্ষিক প্রতিবেদন ২০২৫ প্রকাশ করেছে, যা শান্তিতে নোবেল বিজয়ী মুহাম্মদ ইউনুস-এর নেতৃত্বাধীন অন্তর্বর্তীকালীন প্রশাসনের অধীনে আগস্ট ২০২৪ থেকে জুলাই ২০২৫ পর্যন্ত সংঘটিত ব্যাপক মানবাধিকার লঙ্ঘনের অন্ধকার চিত্র তুলে ধরেছে।

জেএমবিএফ-এর কার্যনির্বাহী সদস্য মোসা জান্নাতুল ফেরদৌস-এর গবেষণা এবং সংগঠনের প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি অ্যাডভোকেট শাহানুর ইসলাম-এর সম্পাদনায় এই প্রতিবেদনে সারাদেশে ৬০টি ঘটনায় ৭০ জন নিহত ভুক্তভোগীর ঘটনা নথিভুক্ত করা হয়েছে, যেখানে আইন প্রয়োগকারী সংস্থা, কারাগার কর্তৃপক্ষ এবং অন্যান্য নিরাপত্তা বাহিনী দ্বারা বিচার বহির্ভূত হত্যাকাণ্ড এবং হেফাজতে মৃত্যুর ঘটনা ঘটেছে।

ফ্রান্সের প্যারিসে প্রতিষ্ঠানটির প্রধান কার্যালয় থেকে ইমেলের মাধ্যমে প্রতিবেদনটি আনুষ্ঠানিকভাবে প্রেস রিলিজ আকারে প্রেরণ করা হয়েছে এবং এটি সংগঠনের অফিসিয়াল ওয়েবসাইট, ফেসবুক, লিঙ্কডইন এবং টুইটারে/এক্স প্রকাশিত হয়েছে।

প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে যে, আগস্ট ২০২৪ সালে ক্ষমতা গ্রহণের সময় গণতন্ত্র, সুশাসন এবং মানবাধিকার সংরক্ষণ ও উন্নয়নের দৃঢ় প্রতিশ্রুতি সত্ত্বেও ইউনুস সরকার পরিকল্পিতভাবে রাজনৈতিক প্রতিপক্ষকে দমন ও নিপীড়নমূলক কর্মকাণ্ড পরিচালনা করছে।

প্রতিবেদনে উল্লেখিত সর্বাধিক উদ্বেগজনক কিছু ঘটনা হলো:
  • গোপালগঞ্জে শান্তিপূর্ণ প্রতিবাদ সমাবেশের সময় বাংলাদেশ সেনাবাহীর গুলি করে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ ও এর অঙ্গসংগঠনের পাঁচজন নিরস্ত্র কর্মী ও সমর্থক হত্যা।
  • গাইবান্ধায় দুইজন এবং গোপালগঞ্জে একজন আওয়ামী লীগ সমর্থক যৌথ বাহিনীর নির্মম শারীরিক নির্যাতনের মাধ্যমে হত্যা।
  • খাগড়াছড়িতে সাম্প্রদায়িক হামলার পরে যৌথ বাহিনীর তিনজন আদিবাসী ব্যক্তিকে গুলি করে হত্যা।
  • পুলিশ রিমান্ডে শারীরিক নির্যাতনের ফলশ্রুতিতে দেশের বিভিন্ন কারাগারে ছয়জন আওয়ামী লীগ নেতা ও সমর্থক নিহত।
  • ঢাকায় বেতন দাবির আন্দোলনের সময় পুলিশের গুলিতে একজন নারীসহ দুইজন গার্মেন্টস কর্মী নিহত।
  • বরিশালে র‌্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটেলিয়নের গুলিতে এক শিশু নিহত।
  • বগুড়া কারাগারে পরপর পাঁচজন আওয়ামী লীগ নেতা ও সমর্থক চিকিৎসা অবহেলায় নিহত, যা রাজনৈতিক প্রতিপক্ষ নির্মূলের উদ্দেশ্যে ঘটেছে বলে অভিযোগ।
পুলিশ রিমান্ডের সময় নির্মম নির্যাতনের ফলশ্রুতি, উদ্দেশ্যমূলকভাবে চিকিৎসা অবহেলা এবং কারাগারে পরিকল্পিতভাবে বিরোধী রাজনৈতিক কর্মকাণ্ডে জড়িত নেতৃস্থানীয় ব্যক্তি ও আদিবাসী নাগরিকদের হেফাজতে মৃত্যুর ঘটনা বেশি হয়েছে বলে প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে।

পরিসংখ্যান অনুযায়ী, ৫৫% (৪৩জন) মৃত্যু সরাসরি নিরাপত্তা বাহিনীর হাতে ঘটেছে, এবং ৪৫% (২৭জন) মৃত্যু কারাগারে ঘটেছে, যা প্রধানত পুলিশ রিমান্ডে নির্যাতন এবং চিকিৎসা অবহেলার কারণে।

ঢাকা ও চট্টগ্রামের মতো রাজনৈতিকভাবে গুরুত্বপূর্ণ অঞ্চলগুলিতে ঘটনার সংখ্যা প্রায় ৭০%। যদিও সংখ্যালঘু সম্প্রদায়, শ্রমিক এবং অ-রাজনৈতিক নাগরিকরাও হেফাজতে মৃত্যুর ভুক্তভোগী হয়েছে, নিহতদের মধ্যে প্রধানত বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ-এর নেতা, কর্মী ও সমর্থক ছিলেন।

মৃত্যুর কারণ হিসেবে নির্যাতন সবচেয়ে বেশি ব্যবহৃত হয়েছে (৪৫% ঘটনা), দ্বিতীয়ত গুলি করে হত্যা (২০%) এবং এরপর চিকিৎসা অবহেলা (৩০%)।

চরম উদ্বেগজনক বিষয়, বিচার বহির্ভূত হত্যাকাণ্ড ও হেফাজতে মৃত্যুর ঘটনার ক্ষেত্রে কেবলমাত্র ১২% পরিবারের সদস্য প্রাথমিকভাবে আইনি পদক্ষেপ নিতে পেরেছেন, এবং অবশিষ্ট ৮৮% পরিবারের সদস্যরা ভয় এবং দমনমূলক পরিস্থিতির কারণে আইনগত পদক্ষেপ গ্রহণ করতে পারেননি, যা “গভীরভাবে প্রোথিত বিচারহীনতার সংস্কৃতি” হিসেবে জেএমবিএফ প্রতিবেদনে উল্লেখ করেছে।

জেএমবিএফ-এর প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি প্রখ্যাত মানবাধিকার আইনজীবী অ্যাডভোকেট শাহানুর ইসলাম বলেন, “প্রতিশ্রুতি রক্ষা করার পরিবর্তে ইউনুস প্রশাসন রাষ্ট্রের প্রতিষ্ঠানগুলোকে দমনযন্ত্রে পরিণত করেছে। পুলিশ, সেনা এবং কারাগার কর্তৃপক্ষ সম্পূর্ণ অবাধে মানবাধিকার লঙ্ঘনমূলক কাজ করছে, যখন বিচার বিভাগ ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। বাংলাদেশে প্রায় স্বৈরশাসনের পরিস্থিতি তৈরি হয়েছে, এবং আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের নীরবতা এই নির্যাতনকে উৎসাহিত করছে।”

জেএমবিএফ-এর প্রধান উপদেষ্টা বিশিষ্ট ফরাসী মানবাধিকারকর্মী রবার্ট সাইমন বলেন, “এই প্রতিবেদন কেবল বাংলাদেশে সংঘটিত মানবাধিকার লঙ্ঘনের নৃশংসতার রেকর্ড নয়, বরং এটি একটি দায়িত্বশীলতার রোডম্যাপ। আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়কে স্বীকার করতে হবে যে, বাংলাদেশে চলমান বিচারবহির্ভূত হত্যাকাণ্ড এবং হেফাজতে মৃত্যু কোনো বিচ্ছিন্ন ঘটনা নয়—এগুলো মানবাধিকার এবং গণতন্ত্রের উপর পরিকল্পিত আক্রমণের অংশ। যদি এখনই এসব ঘটনার বিরুদ্ধে জরুরি পদক্ষেপ না নেওয়া হয়, তাহলে বাংলাদেশ খুব শীঘ্রই ফ্যাসিস্ট রাষ্ট্রে পরিণত হবে, যা অত্যন্ত উদ্বেগজনক।”

জেএমবিএফ প্রতিবেদনে জরুরি সুপারিশের মাধ্যমে অন্তর্বর্তীকালীন সরকারকে অবিলম্বে সকল প্রকার বিচারবহির্ভূত হত্যাকাণ্ড এবং হেফাজতে নির্যাতন বন্ধ করতে, একটি স্বাধীন আন্তর্জাতিক তদন্ত কমিশন গঠন করতে এবং অভিযুক্তদের প্রচলিত আইনে শাস্তি প্রদানের আহ্বান জানানো হয়েছে।

এছাড়াও, জেএমবিএফ প্রতিবেদনে বিচার বিভাগীয় প্রতিষ্ঠানের স্বাধীনতা পুনঃপ্রতিষ্ঠা, সামাজিক সংগঠন শক্তিশালীকরণ, এবং আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়—যেমন জাতিসংঘ, ইউরোপীয় ইউনিয়ন, আন্তর্জাতিক ফৌজদারি আদালত এবং বিদেশী সরকারগুলোকে—অভিযুক্তদের চিহ্নিত করে নিষেধাজ্ঞা আরোপ, নিরাপত্তা সহযোগিতা স্থগিত এবং বাংলাদেশের পরিস্থিতি আন্তর্জাতিক ফৌজদারি আদালতে প্রেরণ বিবেচনা করার আহ্বান জানানো হয়েছে।

সম্পূর্ণ প্রতিবেদন পড়তে বা পিডিএফ ফরম্যাটে ডাউনলোড করতে পারেন: জেএমবিএফ-এর বার্ষিক প্রতিবেদন ২০২৫: বাংলাদেশে অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের অধীনে বিচার বহির্ভূত হত্যাকাণ্ড ও হেফাজতে মৃত্যুর অবস্থা

ধন্যবাদান্তে-


অ্যাডভোকেট মোহাম্মদ আলমগীর
মহাসচিব
জাস্টিসমেকার্স বাংলাদেশ ইন ফ্রান্স (জেএমবিএফ)
ই-মেইল: mohammad.alamgir@jmbf.org
ওয়েবসাইট: www.jmbf.org

COMMUNIQUÉ DE PRESSE : JMBF publie son rapport annuel sur les exécutions extrajudiciaires et les décès en détention sous le gouvernement intérimaire au Bangladesh

Paris, France – 25 août 2025 : JusticeMakers Bangladesh en France (JMBF) a publié aujourd’hui son Rapport Annuel 2025 : État à jour des exécutions extrajudiciaires et des décès en détention sous le gouvernement intérimaire au Bangladesh (août 2024 – juillet 2025), présentant un tableau sombre des violations généralisées des droits humains sous l’administration intérimaire dirigée par Yunus.

Le rapport, recherché par Mosa Jannatul Ferdaus et édité par l’avocat Shahanur Islam, documente 60 incidents ayant entraîné 70 victimes d’exécutions extrajudiciaires et de décès en détention commis par les forces de l’ordre, les autorités pénitentiaires et d’autres forces de sécurité à travers le Bangladesh.

Le rapport a été publié depuis Paris, France, avec un communiqué officiel diffusé par email. Il est également disponible sur le site officiel de JMBF, ainsi que sur ses pages Facebook, LinkedIn et Twitter/X.

Le rapport indique que, malgré sa prise de pouvoir en août 2024 avec des promesses de restauration de la démocratie, de bonne gouvernance et des droits humains, le gouvernement Yunus a supervisé ce que JMBF décrit comme un modèle systématique de répression, d’impunité et de persécution politique.

Parmi les cas les plus alarmants documentés :
  • La mort de cinq partisans de la Ligue Awami du Bangladesh à Gopalganj lors d’une manifestation pacifique.
  • La mort de deux partisans de la Ligue Awami du Bangladesh à Gaibandha et d’un à Gopalganj par des tortures physiques brutales infligées par des forces conjointes.
  • La mort de trois personnes indigènes à Khagrachhari par le personnel de l’armée après une attaque communautaire.
  • La mort de six partisans et leaders de la Ligue Awami du Bangladesh dans différentes prisons à la suite de tortures physiques lors de la détention policière.
  • La mort de deux travailleurs de l’industrie textile à Dhaka, dont une femme, lors de manifestations salariales.
  • La mort d’un enfant à Barishal par des tirs de la Rapid Action Battalion (RAB).
La mort de cinq dirigeants et partisans de la Ligue Awami du Bangladesh dans la prison de Bogura due à une négligence médicale, avec une intention présumée d’éliminer des opposants politiques.

Il y a également eu plusieurs décès en détention de militants politiques—en particulier des dirigeants et partisans de l’ancien parti au pouvoir, la Ligue Awami du Bangladesh—ainsi que des citoyens ordinaires, à la suite de tortures en détention, de négligences médicales et de ciblages délibérés en prison.

Les statistiques révèlent que 55 % des décès ont eu lieu directement aux mains des forces de sécurité, tandis que 45 % se sont produits à l’intérieur des prisons, principalement à la suite de tortures pendant la détention policière et de négligences médicales.

Les régions politiquement significatives comme Dhaka et Chittagong ont été disproportionnellement touchées, représentant près de 70 % de tous les cas. Les victimes étaient majoritairement affiliées à la Ligue Awami du Bangladesh, mais des minorités, des travailleurs et des citoyens non partisans ont également été ciblés.

Le rapport souligne que la torture a été la méthode la plus courante de mise à mort (45 % des incidents), suivie des tirs (20 %) et de la négligence médicale (30 %).

Fait alarmant, seulement 12 % des familles des victimes ont pu engager une action légale, tandis que la majorité écrasante a été réduite au silence par la peur de persécution, mettant en évidence ce que JMBF appelle une « culture profondément enracinée d’impunité ».

« Au lieu de tenir ses promesses, l’administration Yunus a transformé les institutions de l’État en instruments de répression », a déclaré l’avocat Shahanur Islam, président fondateur de JMBF. « La police, l’armée et les autorités pénitentiaires opèrent en toute impunité, tandis que le système judiciaire s’est effondré comme rempart pour les victimes. Le Bangladesh est au bord d’une violence autoritaire, et le silence de la communauté internationale encourage ces abus. »

Reprenant ces préoccupations, M. Robert Simon, conseiller en chef de JMBF, a déclaré,
« Ce rapport n’est pas seulement un recueil d’atrocités, mais une feuille de route pour la responsabilité. La communauté internationale doit reconnaître que les exécutions extrajudiciaires et les décès en détention au Bangladesh ne sont pas des incidents isolés—ils font partie d’une attaque systématique contre les droits humains et la démocratie. Si des mesures urgentes ne sont pas prises, le Bangladesh risque de sombrer dans un régime autoritaire irréversible. »

Le rapport conclut par des recommandations urgentes, appelant le gouvernement intérimaire à mettre immédiatement fin aux exécutions extrajudiciaires et aux tortures en détention, à établir une commission d’enquête internationale indépendante, et à destituer et poursuivre les auteurs.

Il appelle en outre le système judiciaire à réaffirmer son indépendance, la société civile à renforcer la résistance et la documentation, et la communauté internationale—y compris l’ONU, l’UE, la CPI et les gouvernements étrangers—à imposer des sanctions ciblées, suspendre la coopération en matière de sécurité, et envisager de renvoyer la situation du Bangladesh à la Cour pénale internationale.


Merci.


Avocat Mohammad Alamgir
Secrétaire Général
JusticeMakers Bangladesh en France (JMBF)
107 Rue Galleini, 93000 Bobigny, France
Email : mohammad.alamgir@jmbf.org
Site Web: www.jmbf.org


*********************************************************************************************************** Copyright © JusticeMakers Bangladesh in France (JMBF), 2025. All rights reserved. No part of this publication may be reproduced, stored in a retrieval system, or transmitted in any form or by any means — electronic, mechanical, photocopying, recording, or otherwise — without mentioning the name of JMBF. 
JMBF is an independent, non-profit, nonpartisan human rights organization registered in France with registration number W931027714 under the 1901 Association Law, dedicated to defending human rights, fighting for justice, and empowering communities in Bangladesh and beyond. 
*********************************************************************************************************** কপিরাইট © জাস্টিসমেকার্স বাংলাদেশ ইন ফ্রান্স (জেএমবিএফ), ২০২৫। সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত।এই প্রকাশনার কোনো অংশ জেএমবিএফ-এর নাম উল্লেখ ব্যতীত—ইলেকট্রনিক, যান্ত্রিক, ফটোকপি, রেকর্ডিং বা অন্য কোনো মাধ্যম ব্যবহার করে—পুনঃপ্রকাশ, সংরক্ষণ বা পরিবহন করা যাবে না। 
জেএমবিএফ একটি স্বাধীন, অলাভজনক ও অরাজনৈতিক মানবাধিকার সংস্থা, যা ফ্রান্সে ১৯০১ সালের অ্যাসোসিয়েশন আইনের অধীনে W931027714 নম্বরে নিবন্ধিত। সংস্থাটি বাংলাদেশসহ বিশ্বের বিভিন্ন প্রান্তে মানবাধিকার সুরক্ষা, ন্যায়বিচারের জন্য সংগ্রাম এবং প্রান্তিক জনগোষ্ঠীর ক্ষমতায়নের লক্ষ্যে কাজ করে যাচ্ছে।
 *********************************************************************************************************** Droits d’auteur © JusticeMakers Bangladesh en France (JMBF), 2025. Tous droits réservés. Aucune partie de cette publication ne peut être reproduite, stockée dans un système de récupération, ou transmise sous quelque forme ou par quelque moyen que ce soit — électronique, mécanique, photocopie, enregistrement ou autre — sans mentionner le nom de JMBF. 
JMBF est une organisation indépendante à but non lucratif et non partisane, enregistrée en France sous le numéro d’enregistrement W931027714 selon la loi de 1901 sur les associations, dédiée à la défense des droits humains, à la lutte pour la justice, et à l’autonomisation des communautés au Bangladesh et au-delà.

No comments:

Post a Comment