Monday, November 17, 2025

BANGLADESH ALERT: Death Sentences Against Former Prime Minister Sheikh Hasina - A Cruel Manifestation of Farce and Political Vendetta in the Name of Justice

“বাংলা ভাষার সম্পূর্ণ সংস্করণ দেখার জন্য, নিচে স্ক্রল করে ‘More’ এ ক্লিক করুন।” "Pour consulter les versions complètes en français, faites défiler vers le bas et cliquez sur ‘Voir plus’.”
Paris, France | 17 November 2025:
The France-based human rights organization JusticeMakers Bangladesh in France (JMBF) expresses deep concern and strong condemnation over the death sentences handed down today, 17 November, by the International Crimes Tribunal of Bangladesh against former Prime Minister Sheikh Hasina and former Home Minister Asaduzzaman. JMBF considers this a catastrophic judicial failure, a blatant manifestation of state vendetta, and an act that undermines the very concept of the rule of law.

The verdict announced today, imposing death sentences on former Prime Minister Sheikh Hasina and former Home Minister Asaduzzaman, is not only unjust, but also a clear reflection of a premeditated decision driven by political vengeance.

The judicial process, based on the events of July–August last year, does not comply with international human rights standards or fundamental principles of justice. Instead, it represents a state-orchestrated farcical spectacle, entirely devoid of genuine judicial fairness.

One-sided and Pre-determined Judicial Process

From the outset, the trial was marked by extreme irregularities, opacity, and bias. The judicial proceedings unfolded in a manner suggesting that the verdict had been pre-determined. Despite inconsistencies, ambiguities, and lack of reliable evidence in the charges, the court unilaterally accepted the prosecution’s claims without any verification. The conduct of the judges reflected state positions rather than impartiality, turning the entire process into a blatant example of law applied for political objectives.

Denial of the Right to Defense

A fundamental pillar of justice is the accused’s right to appoint a lawyer of their choice. In this case, that right was deliberately denied. The accused were not allowed any legal representation in court. Even when a nationally renowned and internationally recognized lawyer expressed willingness to represent the defendants, they were directly barred from doing so, constituting a severe violation of judicial independence and professional ethics.

More worryingly, the state deliberately appointed a loyal, incompetent, and entirely unqualified lawyer to represent the accused. Even though he appeared in court, his role was nothing more than a mere puppet; he was in no way a genuine representative of the defendants. He could not independently present arguments or challenge the evidence presented by the prosecution, and merely acted as a proxy for the state’s interests.

Continuity of Political Vendetta

The political vengeance, retribution, and consolidation of power evident after the July uprising are further reflected in this verdict. The primary aim of this trial was to eliminate political opponents, maintain state control, and instill fear among the populace. The case was conducted not to uphold justice but to serve the political agenda of the ruling group. As a result, judicial independence, administrative neutrality, and the rule of law have all been severely undermined.

Inhumanity of the Death Penalty and Human Rights Violations

In a trial fraught with procedural irregularities, imposing an irreversible sentence such as the death penalty is directly contrary to international human rights standards. The death penalty is inherently inhumane, and if imposed through a flawed, opaque, and politically influenced judicial process, it is not only unjust but equivalent to state-sanctioned killing. In this case, the evidence was weak, testimonies were unclear, and the defendants’ right to defend themselves was completely denied. Under such circumstances, imposing the death penalty constitutes a grave violation of human rights.

JMBF’s Urgent Appeal

JusticeMakers Bangladesh in France (JMBF) believes that until this verdict is immediately overturned, the establishment of genuine justice is impossible. Therefore:
  1. The entire judicial process must be restarted under the oversight of international observers and an independent investigative committee through the International Crimes Tribunal in The Hague, ensuring that minimum standards of justice are fully upheld.
  2. The defendants must be guaranteed full rights to appoint lawyers of their choice and to exercise their right to self-defense in a completely neutral environment.
  3. The death sentences must be annulled, human rights-compliant sentencing frameworks reconsidered, and the judicial system freed from political control and vengeance.
  4. Structural reforms must be implemented to restore judges’ independence, professional ethics, and public confidence in the courts.

Thank you


Advocate Shahanur Islam
Founder President
JusticeMakers Bangladesh in France (JMBF)
CNB Premises, 180 Boulevard Haussmann, 75008 Paris, France
Email: shahanur.islam@jmbf.org | Website: www.jmbf.org

বাংলাদেশ এলার্টঃ সাবেক প্রধানমন্ত্রী  শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামানের বিরুদ্ধে মৃত্যুদণ্ডের আদেশ—বিচারের নামে প্রহসন ও রাজনৈতিক প্রতিহিংসার নির্মম বহিঃপ্রকাশ

প্যারিস, ফ্রান্স | ১৭ নভেম্বর ২০২৫ঃ বাংলাদেশের আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল কর্তৃক সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এবং সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামানের বিরুদ্ধে আজ ১৭ নভেম্বর প্রদত্ত মৃত্যুদণ্ডের আদেশকে এক ভয়াবহ বিচারিক বিপর্যয়, রাষ্ট্রীয় প্রতিহিংসার নগ্ন প্রকাশ এবং আইনের শাসনের সংজ্ঞাকেই ধ্বংস করার ঘটনা হিসেবে ফ্রান্সভিত্তিক মানবাধিকার সংগঠন জাস্টিসমেকার্স বাংলাদেশ ইন ফ্রান্স (জেএমবিএফ) গভীর উদ্বেগ ও তীব্র নিন্দা জ্ঞাপন করছে।

আজ সোমবার ঘোষিত এই রায়ে সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এবং সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামানের বিরুদ্ধে প্রদত্ত মৃত্যুদণ্ডের আদেশ শুধুমাত্র অন্যায্য নয়, বরং সুস্পষ্টভাবে রাজনৈতিক প্রতিহিংসায় পরিচালিত একটি পূর্বনির্ধারিত সিদ্ধান্তের প্রতিফলন।

গত বছরের জুলাই–আগস্ট মাসের ঘটনাবলিকে ভিত্তি করে যে বিচারিক প্রক্রিয়া চালানো হয়েছে, তা আন্তর্জাতিক মানবাধিকার মানদণ্ড বা ন্যায়বিচারের মৌলিক নীতির সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ নয়; বরং এটি ছিল রাষ্ট্রীয় পরিকল্পনার অংশ হিসেবে সাজানো একটি প্রহসনমূলক নাট্যমঞ্চ, যেখানে ন্যায়বিচার সম্পূর্ণরূপে অনুপস্থিত ছিল।

একপাক্ষিক ও পূর্বনির্ধারিত বিচার প্রক্রিয়া

বিচার প্রক্রিয়াটি শুরু থেকেই ছিল তীব্র অসংগতি, অস্বচ্ছতা এবং পক্ষপাতমূলক আচরণে পরিপূর্ণ। বিচারিক প্রক্রিয়াটি এমনভাবে এগিয়েছে যেন রায়ের সিদ্ধান্ত আগেই চূড়ান্ত করা ছিল। অভিযোগপত্রে অসংলগ্নতা, অস্পষ্টতা ও নির্ভরযোগ্য প্রমাণের ঘাটতি থাকা সত্ত্বেও আদালত কোনো যাচাই-বাছাই ছাড়া রাষ্ট্রপক্ষের বক্তব্যকে একতরফাভাবে গ্রহণ করেছে। বিচারকদের আচরণেও নিরপেক্ষতার পরিবর্তে রাষ্ট্রীয় অবস্থানের প্রতিফলন দেখা গেছে, যা পুরো প্রক্রিয়াকে রাজনৈতিক উদ্দেশ্য প্রয়োগের এক নগ্ন উদাহরণে পরিণত করেছে।

আত্মপক্ষ সমর্থনের অধিকার হরণ

ন্যায়বিচারের অন্যতম মৌলিক শর্ত হলো অভিযুক্ত ব্যক্তির নিজের পছন্দমতো আইনজীবী নিয়োগের অধিকার। কিন্তু এই মামলায় সেই অধিকারকে পরিকল্পিতভাবে ধ্বংস করা হয়েছে। আসামীদের পক্ষ কোনো আইনজীবীকেই আদালতে দাঁড়ানোর অনুমতি দেওয়া হয়নি। এমনকি দেশের একজন স্বনামধন্য ও আন্তর্জাতিকভাবে স্বীকৃত আইনজীবী মামলাটি পরিচালনা করার আগ্রহ প্রকাশ করলেও তাকে সরাসরি নিষিদ্ধ করা হয়েছে, যা আদালতের স্বাধীনতা ও পেশাগত নীতিমালার ঘোরতর লঙ্ঘন।

আরও উদ্বেগজনক বিষয় হলো, রাষ্ট্র নিজস্ব স্বার্থ রক্ষার জন্য ইচ্ছাকৃতভাবে একজন অনুগত, অদক্ষ ও সম্পূর্ণ অযোগ্য আইনজীবীকে অভিযুক্তদের পক্ষের আইনজীবী হিসেবে নিয়োগ দিয়েছে। তিনি আদালতে দাঁড়ালেও তার ভূমিকা ছিল নিছক একটি ক্রীড়নকের মতো; তিনি কোনোভাবেই আসামীপক্ষে সত্যিকারের প্রতিনিধি ছিলেন না। তিনি স্বাধীনভাবে কোনো যুক্তি উপস্থাপন করতে পারেননি বা রাষ্ট্রপক্ষের উপস্থাপিত প্রমাণকে চ্যালেঞ্জ জানাতে পারেননি, বরং তিনি রাষ্ট্রের ইচ্ছারই প্রতিলিপি হয়ে দাঁড়িয়েছিলেন।

রাজনৈতিক প্রতিহিংসার ধারাবাহিকতা

জুলাই মাসের গণ-অভ্যুত্থানের পর যে রাজনৈতিক প্রতিহিংসা, প্রতিশোধ ও ক্ষমতা কুক্ষিগত করার প্রবণতা দৃশ্যমান হয়েছে, এই রায় সেই একই ধারাবাহিকতার পরিণতি। এই বিচারের মূল উদ্দেশ্য ছিল রাজনৈতিক প্রতিদ্বন্দ্বীদের নিশ্চিহ্ন করা, রাষ্ট্রীয় ক্ষমতা ধরে রাখা এবং জনগণের মধ্যে ভয় সৃষ্টি করা। ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠার জন্য নয়, বরং ক্ষমতাসীন গোষ্ঠীর রাজনৈতিক স্কোরবোর্ড পূরণের জন্য এ মামলা পরিচালনা করা হয়েছে। ফলে বিচারিক স্বাধীনতা, প্রশাসনিক নিরপেক্ষতা এবং আইনের শাসন—সবই এই রায়ের মাধ্যমে তীব্রভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে।

মৃত্যুদণ্ডের অমানবিকতা ও মানবাধিকার লঙ্ঘন

বিচার প্রক্রিয়ার আপাদমস্তক অনিয়মে ভরা একটি মামলায় মৃত্যুদণ্ডের মতো অপরিবর্তনীয় সাজা প্রদান করা আন্তর্জাতিক মানবাধিকার মানদণ্ডের সরাসরি পরিপন্থী। মৃত্যুদণ্ড এমনিতেই একটি অমানবিক দণ্ড, আর তার ওপর যদি বিচার প্রক্রিয়া হয় ত্রুটিপূর্ণ, অস্বচ্ছ ও রাজনৈতিকভাবে প্রভাবিত, তবে তা কেবল অন্যায় নয়, বরং সরাসরি রাষ্ট্রীয় হত্যার সমতুল্য। এই মামলায় সাক্ষ্য ছিল দুর্বল, প্রমাণ ছিল অস্পষ্ট এবং আসামিপক্ষে আত্মপক্ষ সমর্থনের অধিকার ছিল সম্পূর্ণভাবে খর্ব। এমন পরিস্থিতিতে মৃত্যুদণ্ড প্রদান করা মানবাধিকারের চরম লঙ্ঘন।

জেএমবিএফ-এর জরুরি আহবান

জাস্টিসমেকার্স বাংলাদেশ ইন ফ্রান্স (জেএমবিএফ) মনে করে, এই রায় অবিলম্বে বাতিল না করা পর্যন্ত ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা সম্ভব নয়। তাই-

১। পুরো বিচার প্রক্রিয়াটি হেগস্থ আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের মাধ্যমে আন্তর্জাতিক পর্যবেক্ষক ও স্বাধীন তদন্ত কমিটির তত্ত্বাবধানে নতুন করে শুরু করতে হবে, যাতে ন্যায়বিচারের ন্যূনতম মানদণ্ডও লঙ্ঘিত না হয়।

২। নিরপেক্ষ পরিবেশে আসামীদের নিজস্ব পছন্দমতো আইনজীবী নিয়োগের পূর্ণ অধিকার এবং আত্মপক্ষ সমর্থনের বাধাহীন সুযোগ নিশ্চিত করতে হবে।

৩। পাশাপাশি মৃত্যুদণ্ড বাতিল করে মানবাধিকারসম্মত শাস্তির কাঠামো পুনর্বিবেচনা করতে হবে এবং বিচারব্যবস্থাকে রাজনৈতিক নিয়ন্ত্রণ ও প্রতিহিংসা থেকে মুক্ত করতে হবে।

৪। বিচারকদের স্বাধীনতা, পেশাগত নৈতিকতা এবং আদালতের প্রতি জনগণের আস্থা পুনরুদ্ধারের জন্য গভীর কাঠামোগত সংস্কার করতে হবে।

ধন্যবাদান্তে-

অ্যাডভোকেট শাহানূর ইসলাম
প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি
জাস্টিসমেকার্স বাংলাদেশ ইন ফ্রান্স (জেএমবিএফ)
সিএনবি প্রাঙ্গণ, ১৮০ বুলভার্ড হসমান , ৭৫০০৮ প্যারিস, ফ্রান্স 
ইমেইলঃ shahanur.islam@jmbf.org | ওয়েবসাইটঃ www.jmbf.org 

ALERTE BANGLADESH : Peines de mort contre Ancienne Première ministre Sheikh Hasina et Asaduzzaman — Une manifestation cruelle de farce et de vendetta politique au nom de la justice

Paris, France | 17 novembre 2025: L’organisation de défense des droits humains basée en France, JusticeMakers Bangladesh en France (JMBF), exprime sa vive préoccupation et sa forte condamnation des peines de mort prononcées aujourd'hui, le 17 novembre, par le Tribunal international des crimes du Bangladesh à l’encontre de l’ancienne Première ministre Sheikh Hasina et de l’ancien ministre de l’Intérieur Asaduzzaman. JMBF considère cette décision comme un échec judiciaire catastrophique, une manifestation flagrante de vendetta d’État et un acte qui sape le concept même de l’État de droit.

Le verdict annoncé aujourd'hui, imposant la peine de mort à l’ancienne Première ministre Sheikh Hasina et à l’ancien ministre de l’Intérieur Asaduzzaman, n’est pas seulement injuste, mais reflète également de manière claire une décision préméditée motivée par une vengeance politique.

Le processus judiciaire, fondé sur les événements de juillet-août de l’année dernière, ne respecte ni les normes internationales en matière de droits humains, ni les principes fondamentaux de la justice. Il représente plutôt une mise en scène farcesque orchestrée par l’État, entièrement dépourvue de véritable équité judiciaire.
Procès unilatéral et prédéterminé

Dès le départ, le procès a été marqué par d’extrêmes irrégularités, une opacité et un biais manifeste. La procédure judiciaire s’est déroulée comme si le verdict avait été prédéterminé. Malgré les incohérences, les ambiguïtés et le manque de preuves fiables dans les accusations, le tribunal a accepté unilatéralement les réclamations du ministère public sans aucune vérification. Le comportement des juges reflétait la position de l’État plutôt que l’impartialité, transformant l’ensemble du processus en un exemple flagrant d’application du droit à des fins politiques.

Violation du droit à la défense

Un pilier fondamental de la justice est le droit de l’accusé de choisir son avocat. Dans cette affaire, ce droit a été délibérément supprimé. Les accusés n’ont pas été autorisés à bénéficier d’une représentation légale devant le tribunal. Même lorsqu’un avocat reconnu au niveau national et international a exprimé sa volonté de représenter les accusés, il a été directement interdit de le faire, constituant une grave violation de l’indépendance judiciaire et de l’éthique professionnelle.

Plus inquiétant encore, l’État a délibérément nommé un avocat loyal, incompétent et totalement inapte pour représenter les accusés. Bien qu’il ait comparu au tribunal, son rôle n’était rien de plus qu’un simple marionnettiste ; il n’était en aucun cas un véritable représentant des accusés. Il n’a pu présenter ses arguments de manière indépendante ni contester les preuves présentées par le ministère public, se comportant uniquement comme un proxy des intérêts de l’État.

Continuité de la vendetta politique

La vengeance politique, la rétribution et la consolidation du pouvoir, visibles après le soulèvement de juillet, se reflètent dans ce verdict. L’objectif principal de ce procès était d’éliminer les opposants politiques, de maintenir le contrôle de l’État et d’instiller la peur parmi la population. L’affaire n’a pas été menée pour défendre la justice, mais pour servir l’agenda politique du groupe au pouvoir. En conséquence, l’indépendance judiciaire, la neutralité administrative et l’État de droit ont été gravement compromis.

Inhumanité de la peine de mort et violations des droits humains

Dans un procès entaché d’irrégularités procédurales, l’imposition d’une peine irréversible telle que la peine de mort est directement contraire aux normes internationales en matière de droits humains. La peine de mort est intrinsèquement inhumaine et, si elle est prononcée dans le cadre d’un processus judiciaire défectueux, opaque et politiquement influencé, elle n’est pas seulement injuste mais équivaut à un homicide d’État. Dans ce cas, les preuves étaient faibles, les témoignages peu clairs et le droit des accusés à se défendre complètement nié. Dans de telles conditions, la peine de mort constitue une grave violation des droits humains.

Appel urgent de la JMBF

JusticeMakers Bangladesh en France (JMBF) estime que tant que ce verdict ne sera pas immédiatement annulé, l’établissement d’une véritable justice est impossible. Par conséquent:
  1. Le processus judiciaire entier doit être relancé sous la supervision d’observateurs internationaux et d’un comité d’enquête indépendant par l’intermédiaire du Tribunal international des crimes à La Haye, afin de garantir le respect des normes minimales de justice.
  2. Les accusés doivent se voir garantir le plein droit de choisir leur avocat et de faire valoir leur droit à la défense dans un environnement totalement neutre.
  3. Les peines de mort doivent être annulées, les cadres de sanctions conformes aux droits humains réexaminés, et le système judiciaire libéré de toute influence politique et de toute vendetta.
  4. Des réformes structurelles doivent être mises en œuvre pour restaurer l’indépendance des juges, l’éthique professionnelle et la confiance du public dans les tribunaux.
Merci,


Avocat Shahanur Islam
Président Fondateur
JusticeMakers Bangladesh en France (JMBF)
Locaux CNB, 180 Boulevard Haussmann, 75008 Paris, France
Email : shahanur.islam@jmbf.org | Site web : www.jmbf.org

*********************************************************************************************************** Copyright © JusticeMakers Bangladesh in France (JMBF), 2025. All rights reserved. No part of this publication may be reproduced, stored in a retrieval system, or transmitted in any form or by any means — electronic, mechanical, photocopying, recording, or otherwise — without mentioning the name of JMBF. 

JMBF is an independent, non-profit, nonpartisan human rights organization registered in France with registration number W931027714 under the 1901 Association Law, dedicated to defending human rights, fighting for justice, and empowering communities in Bangladesh and beyond. 

*********************************************************************************************************** কপিরাইট © জাস্টিসমেকার্স বাংলাদেশ ইন ফ্রান্স (জেএমবিএফ), ২০২৫। সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত।এই প্রকাশনার কোনো অংশ জেএমবিএফ-এর নাম উল্লেখ ব্যতীত—ইলেকট্রনিক, যান্ত্রিক, ফটোকপি, রেকর্ডিং বা অন্য কোনো মাধ্যম ব্যবহার করে—পুনঃপ্রকাশ, সংরক্ষণ বা পরিবহন করা যাবে না। 

জেএমবিএফ একটি স্বাধীন, অলাভজনক ও অরাজনৈতিক মানবাধিকার সংস্থা, যা ফ্রান্সে ১৯০১ সালের অ্যাসোসিয়েশন আইনের অধীনে W931027714 নম্বরে নিবন্ধিত। সংস্থাটি বাংলাদেশসহ বিশ্বের বিভিন্ন প্রান্তে মানবাধিকার সুরক্ষা, ন্যায়বিচারের জন্য সংগ্রাম এবং প্রান্তিক জনগোষ্ঠীর ক্ষমতায়নের লক্ষ্যে কাজ করে যাচ্ছে।
 *********************************************************************************************************** Droits d’auteur © JusticeMakers Bangladesh en France (JMBF), 2025. Tous droits réservés. Aucune partie de cette publication ne peut être reproduite, stockée dans un système de récupération, ou transmise sous quelque forme ou par quelque moyen que ce soit — électronique, mécanique, photocopie, enregistrement ou autre — sans mentionner le nom de JMBF. 

JMBF est une organisation indépendante à but non lucratif et non partisane, enregistrée en France sous le numéro d’enregistrement W931027714 selon la loi de 1901 sur les associations, dédiée à la défense des droits humains, à la lutte pour la justice, et à l’autonomisation des communautés au Bangladesh et au-delà.

No comments:

Post a Comment