Paris, France | 30 May 2025: JusticeMakers Bangladesh in France (JMBF) has expressed deep concern and strong condemnation over the arbitrary arrest of Advocate Ahsanul Karim Lachu, former President and General Secretary of the Gaibandha District Bar Association, on 29 May, and Advocate Faruk Ahmed Prince, former President and Public Prosecutor (PP), on 9 May. Both were detained in connection with vandalism cases related to incidents at the BNP office in July and August 2024. These arrests appear to have been made solely due to the lawyers' professional responsibilities and differing political opinions.
Despite their names not being identified in the original complaints, both lawyers were falsely implicated as "unknown" accused, solely due to their political affiliations and professional engagement. This reflects a concerning abuse of state authority and power, constituting a grave violation of human rights and an obstruction to the justice system in Bangladesh.
JMBF urgently calls upon international human rights organizations and legal bodies to demand their immediate release, the withdrawal of all fabricated charges, and the assurance of professional independence and protection for legal practitioners in Bangladesh.
JMBF maintains that these arrests are politically motivated reprisals targeting lawyers for their legitimate professional activities. Such actions strike at the very heart of judicial independence in Bangladesh and constitute clear violations of Articles 16 and 17 of the United Nations Basic Principles on the Role of Lawyers, as well as Articles 31 and 35 of the Constitution of Bangladesh.
Case Background:
According to reliable sources and media reports, Advocate Ahsanul Karim Lachu was arrested on 29 May 2025 from the central bus terminal in Gaibandha city. He was falsely listed as an “unknown” accused in connection with vandalism and arson cases filed regarding incidents at the BNP office in July and August 2024.
Earlier, on 9 May, Advocate Faruk Ahmed Prince was arrested from his residence in the Westpara area of Gaibandha city under the same allegations. He was also presented in court as an “unknown” accused and subsequently remanded to jail custody.
It is noteworthy that the incidents in question, which occurred on 17 July and 4 August 2024, led to two cases filed by the Jubo Dal and BNP at the Sadar Police Station. These cases implicated over a hundred members of the local Awami League, along with several unidentified individuals.
Advocate Shahanur Islam, Founding President of JMBF and a Bangladeshi human rights lawyer, stated, “When lawyers are harassed and arrested simply for performing their professional duties, the foundations of justice and democracy in that country become deeply compromised. In today’s Bangladesh, the repressive tactics of law enforcement have stripped lawyers of a secure and independent work environment. This undermines both judicial transparency and the sanctity of justice. We unequivocally condemn these unlawful and rights-violating actions and demand the immediate restoration of the rule of law and professional freedom.”
Robert Simon, French human rights activist, and Chief Advisor to JMBF, added, “In no democratic society should lawyers be subject to political retaliation or harassment. Without ensuring their security and autonomy, the justice system collapses. The recent incidents in Bangladesh defy globally accepted human rights and legal standards, causing irreparable damage to the legal framework. The international community must take firm action to pressure the Bangladeshi government to uphold the rule of law and ensure professional freedoms.”
JMBF’s Key Demands:
- Immediate and Unconditional Release: Advocate Ahsanul Karim Lachu and Advocate Faruk Ahmed must be released without delay. Their arrest as “unknown” accused, despite not being named in any complaint, constitutes an abuse of state power.
- Withdrawal of Baseless, Politically Motivated Cases: These fabricated charges are tools of political persecution and must be dropped immediately to uphold justice and fairness.
- Guarantee of Lawyers' Safety and Professional Independence: The state must ensure a secure and harassment-free environment for all legal professionals. Targeting lawyers undermines the entire judicial system.
- Independent and Impartial Investigation: An independent commission must be established to investigate these arrests and the wider pattern of abuse. International human rights observers must be allowed to monitor the process.
- International Intervention and Oversight: This situation clearly violates international human rights norms and legal principles. The United Nations, International Bar Association (IBA), Amnesty International, Human Rights Watch, and all relevant bodies must actively intervene and monitor the situation.
JMBF strongly reaffirms that justice can only be served in a system where lawyers are free and safe to perform their duties. Without such protections, the path to justice is blocked, and the very foundation of the rule of law is at risk.
Thank you;
Advocate Mohammad Alamgir
Secretary-General
JusticeMakers Bangladesh in France (JMBF)
Email: mohammad.alamgir@jmbf.org
Website: www.jmbf.org
সংবাদ ও গণবিবৃতি: গাইবান্ধা জেলা বারের দুই সাবেক সভাপতি ও পাবলিক প্রসিকিউটরের অন্যায় গ্রেপ্তারের তীব্র নিন্দা, দ্রুত মুক্তির দাবি জানিয়েছে জেএমবিএফ
প্যারিস, ফ্রান্স | ৩০ মে ২০২৫: শুধুমাত্র পেশাগত দায়িত্ব পালন ও ভিন্ন রাজনৈতিক মতাদর্শের কারণে গত ২৯ মে গাইবান্ধা জেলা বার অ্যাসোসিয়েশনের সাবেক সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক অ্যাডভোকেট আহসানুল করিম লাছু এবং গত ৯ মে সাবেক সভাপতি ও পাবলিক প্রসিকিউটর (পিপি) অ্যাডভোকেট ফারুক আহমেদ প্রিন্সকে ২০২৪ সালের জুলাই ও আগস্ট মাসে বিএনপির অফিস ভাঙচুর মামলায় অন্যায়ভাবে গ্রেপ্তার করায় গভীর উদ্বেগ ও তীব্র নিন্দা প্রকাশ করেছে জাস্টিসমেকার্স বাংলাদেশ ইন ফ্রান্স (জেএমবিএফ)।এই দুই বিশিষ্ট আইনজীবীকে, যাদের বিরুদ্ধে অভিযোগে নাম প্রমাণিত না হলেও, শুধুমাত্র পেশাগত দায়িত্ব পালনের নৈতিক দৃষ্টিকোণ থেকে এবং ভিন্ন রাজনৈতিক মতাদর্শের কারণে ‘অজ্ঞাতনামা’ আসামি হিসেবে ফাঁসিয়ে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। এই ঘটনা রাষ্ট্রীয় কর্তৃত্বের বেআইনি ও ক্ষমতার অপব্যবহারের এক শ্লেষময় প্রতিফলন, যা বাংলাদেশের বিচারব্যবস্থার রুদ্ধদ্বার ও মানবাধিকার লঙ্ঘনের প্রকাশ।
জেএমবিএফ তাদের অবিলম্বে মুক্তি, মামলা প্রত্যাহার এবং আইনজীবীদের পেশাগত স্বাধীনতা ও নিরাপত্তা নিশ্চিতকরণের জন্য আন্তর্জাতিক মানবাধিকার ও আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী সংস্থাগুলোর কাছে জোর দাবি জানিয়েছে।
জেএমবিএফ দৃঢ়ভাবে বিশ্বাস করে যে, সম্পূর্ণ পেশাগত দায়িত্ব পালনের কারণে এই দুই আইনজীবীর বিরুদ্ধে মামলা ও গ্রেপ্তার ঘটানো হয়েছে, যা বাংলাদেশের বিচারব্যবস্থার মৌলিক স্বাধীনতার ওপর একটি ধাক্কা। এই ঘটনা জাতিসংঘের ‘Basic Principles on the Role of Lawyers’ এর ১৬ ও ১৭ নম্বর ধারা এবং বাংলাদেশের সংবিধানের ৩১ ও ৩৫ অনুচ্ছেদের স্পষ্ট লঙ্ঘন।
জেএমবিএফ-এর নির্ভরযোগ্য সূত্র এবং গণমাধ্যম রিপোর্ট অনুসারে জানা যায় যে, গত ২৯ মে ২০২৫ তারিখে গাইবান্ধা শহরের কেন্দ্রীয় বাস টার্মিনাল এলাকা থেকে সাবেক জেলা বার সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক অ্যাডভোকেট আহসানুল করিম লাছুকে গ্রেপ্তার করা হয়। তিনি ২০২৪ সালের জুলাই ও আগস্ট মাসে গাইবান্ধা জেলা বিএনপির কার্যালয়ে সংঘটিত ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগ মামলায় অজ্ঞাতনামা আসামি হিসেবে অন্তর্ভুক্ত।
এর আগে, গত ৯ মে গাইবান্ধা শহরের পশ্চিমপাড়া এলাকার নিজ বাসভবন থেকে সাবেক জেলা বার সভাপতি ও পাবলিক প্রসিকিউটর অ্যাডভোকেট ফারুক আহমেদ প্রিন্সকে গ্রেপ্তার করা হয় এবং একই মামলায় ‘অজ্ঞাতনামা’ আসামি হিসেবে আদালতে হাজির করে জেলহাজতে প্রেরণ করা হয়।
উল্লেখ্য, গত ১৭ জুলাই ও ৪ আগস্ট গাইবান্ধা জেলা বিএনপির কার্যালয়ে ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগের ঘটনায় সদর থানায় দুটি মামলা দায়ের করে যুবদল ও বিএনপি। এসব মামলায় জেলা আওয়ামী লীগের শতাধিক নেতাকর্মীর নাম উল্লেখসহ বেশ কয়েকজন অজ্ঞাতনামা ব্যক্তিকে আসামি করা হয়।
জেএমবিএফ-এর প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি ও বাংলাদেশি মানবাধিকার আইনজীবী অ্যাডভোকেট শাহানূর ইসলাম বলেন, “যে দেশে আইনজীবীই তাদের পেশাগত দায়িত্ব পালনের জন্য হয়রানি ও গ্রেপ্তার হন, সেই দেশের বিচারব্যবস্থা ও গণতন্ত্রের ভিত্তি প্রশ্নবিদ্ধ হয়। বর্তমান বাংলাদেশে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর দমনমূলক নীতির ফলে আইনজীবীরা একটি নিরাপদ ও স্বাধীন পরিবেশ থেকে বঞ্চিত। এটি বিচারব্যবস্থার স্বচ্ছতা ও ন্যায়বিচারের মর্যাদাকে গভীরভাবে ক্ষতিগ্রস্ত করছে। আমরা এই বেআইনি ও মানবাধিকার লঙ্ঘনমূলক ঘটনার সর্বোচ্চ মাত্রায় প্রতিবাদ জানাচ্ছি এবং দ্রুত আইনের শাসন ও পেশাগত স্বাধীনতার পূর্ণ পুনঃপ্রতিষ্ঠার দাবি জানাই।”
ফরাসি মানবাধিকারকর্মী ও জেএমবিএফ প্রধান উপদেষ্টা রবার্ট সাইমন বলেন, “আইনজীবীরা কোনো রাষ্ট্রেই রাজনৈতিক প্রতিহিংসা বা হয়রানির শিকার হওয়া উচিত নয়। তাদের নিরাপত্তা ও স্বাধীনতা রক্ষা করা না হলে, ন্যায়বিচারের মৌলিক ভিত্তি দেউলিয়া হয়ে পড়বে। বাংলাদেশের সাম্প্রতিক এই ঘটনাগুলো আন্তর্জাতিক মানবাধিকার ও ন্যায়বিচারের স্বীকৃত মানদণ্ডের পরিপন্থী, যা বিচারব্যবস্থার ওপর অপূরণীয় ক্ষতি সাধন করছে। আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়কে জোরালো ভূমিকা নিয়ে বাংলাদেশের সরকারের ওপর যথাযথ চাপ প্রয়োগ করতে হবে যাতে তারা আইনের শাসন ও পেশাগত স্বাধীনতার পূর্ণ বাস্তবায়ন নিশ্চিত করে।”
জেএমবিএফ-এর দাবি:
১. অ্যাডভোকেট আহসানুল করিম লাছু ও ফারুক আহমেদের নিঃশর্ত ও অবিলম্বে মুক্তি: পেশাগত দায়িত্ব পালনের কারণে বেআইনি গ্রেপ্তারকারী এজাহারে নাম না থাকা সত্ত্বেও তাদের ‘অজ্ঞাতনামা’ আসামি হিসেবে অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে, যা রাষ্ট্রীয় দমননীতির অপব্যবহার। দ্রুত ও নিঃশর্ত মুক্তি নিশ্চিত করতে হবে।
২. রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিত ও ভিত্তিহীন মামলা অবিলম্বে প্রত্যাহার: এই মামলাগুলো রাজনৈতিক প্রতিশোধ ও বিরোধী মত দমন হিসেবে ব্যবহার হচ্ছে, যা আইনের প্রতি অবজ্ঞার পরিচায়ক। অবিলম্বে এসব মামলা প্রত্যাহার করতে হবে।
৩. আইনজীবীদের পেশাগত নিরাপত্তা ও স্বাধীনতা নিশ্চিতকরণ: গণতান্ত্রিক রাষ্ট্রের মূল ভিত্তি হিসেবে আইনজীবীদের পেশাগত স্বাধীনতা ও নিরাপত্তা সুনিশ্চিত করতে হবে। হয়রানি, গ্রেপ্তার বা বাধার মাধ্যমে তাদের কাজ বন্ধ করার চেষ্টা পুরো বিচারব্যবস্থার জন্য বিপজ্জনক।
৪. স্বাধীন ও নিরপেক্ষ তদন্ত: একটি স্বতন্ত্র ও নিরপেক্ষ তদন্ত কমিশন গঠন করে এই ঘটনা ও এর পেছনের ষড়যন্ত্র উদঘাটন করতে হবে। তদন্তে আন্তর্জাতিক মানবাধিকার সংস্থার পর্যবেক্ষণ থাকতে হবে।
৫. আন্তর্জাতিক মানবাধিকার সংস্থার হস্তক্ষেপ ও পর্যবেক্ষণ: আইনজীবীদের বিরুদ্ধে এমন আচরণ জাতিসংঘসহ আন্তর্জাতিক মানবাধিকার চুক্তি ও আইনের সরাসরি লঙ্ঘন। জাতিসংঘ, আইবিএ, অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনাল, হিউম্যান রাইটস ওয়াচসহ সকল সংশ্লিষ্ট সংস্থার তৎপর হস্তক্ষেপ এবং পর্যবেক্ষণ নিশ্চিত করতে হবে।
জেএমবিএফ মনে করে, বিচারব্যবস্থার ভিত্তি হল স্বাধীন ও নিরাপদভাবে আইন পেশা পরিচালনার সুযোগ। রাষ্ট্র যদি আইনজীবীদের নিরাপত্তা নিশ্চিত না করে, তাহলে ন্যায়বিচারের পথ রুদ্ধ হবে এবং আইনের শাসনের ভিত্তি দুর্বল হবে।
ধন্যবাদান্তে,
অ্যাডভোকেট মোহাম্মদ আলমগীর
সেক্রেটারি জেনারেল
জাস্টিসমেকার্স বাংলাদেশ ইন ফ্রান্স (জেএমবিএফ)
ইমেইল: mohammad.alamgir@jmbf.org
ওয়েবসাইট: www.jmbf.org
BANGLADESH : Le JMBF condamne fermement l’arrestation illégale de deux anciens présidents du barreau du district de Gaibandha et d’un procureur public, et exige leur libération immédiate
Paris, France | 30 mai 2025 : JusticeMakers Bangladesh en France (JMBF) exprime sa profonde inquiétude et condamne avec la plus grande fermeté l’arrestation arbitraire de Me Ahsanul Karim Lachu, ancien président et secrétaire général de l’Association du barreau du district de Gaibandha, survenue le 29 mai, ainsi que celle de Me Faruk Ahmed Prince, ancien président et procureur public (PP), le 9 mai. Ces arrestations font suite à des affaires de vandalisme survenues au bureau du BNP en juillet et août 2024, et semblent motivées uniquement par l’exercice de leurs fonctions professionnelles et leurs convictions politiques divergentes.Ces deux avocats éminents, dont les noms ne figuraient même pas dans les plaintes initiales, ont été faussement impliqués et arrêtés en tant qu'accusés « inconnus », simplement en raison de leurs responsabilités professionnelles et de leur orientation politique. Cet incident reflète un abus cynique de l'autorité étatique et constitue une violation flagrante des droits humains, ainsi qu’un obstacle grave au bon fonctionnement de la justice au Bangladesh.
Le JMBF lance un appel urgent aux organisations internationales de défense des droits humains et aux instances juridiques pour qu'elles exigent la libération immédiate des deux avocats, le retrait des accusations infondées et la garantie de leur indépendance et sécurité professionnelles.
Le JMBF est convaincu que ces arrestations ciblent des avocats pour leur simple exercice professionnel. Cela représente une atteinte directe à l’indépendance fondamentale de la justice au Bangladesh, en violation manifeste des articles 16 et 17 des Principes de base des Nations Unies relatifs au rôle du barreau, ainsi que des articles 31 et 35 de la Constitution du Bangladesh.
Contexte des affaires :
Selon des sources fiables et les médias, Me Ahsanul Karim Lachu a été arrêté le 29 mai 2025 près de la gare routière centrale de la ville de Gaibandha. Il a été faussement désigné comme accusé « inconnu » dans le cadre des affaires liées aux actes de vandalisme et d’incendie volontaire survenus en juillet et août 2024 au bureau du BNP.
Plus tôt, le 9 mai, Me Faruk Ahmed Prince avait été arrêté à son domicile, dans le quartier de Westpara à Gaibandha, et présenté de manière similaire devant un tribunal comme accusé « inconnu », avant d’être incarcéré.
Il convient de rappeler que les 17 juillet et 4 août 2024, deux plaintes ont été déposées au commissariat de Sadar par la Jubo Dal et le BNP à la suite d’actes de vandalisme et d’incendie visant le bureau local du BNP. Ces plaintes visaient plus d’une centaine de membres de la Ligue Awami locale, ainsi que plusieurs personnes non identifiées.
Me Shahanur Islam, président fondateur du JMBF et avocat des droits humains au Bangladesh, a déclaré : « Lorsqu’un avocat est harcelé ou arrêté pour avoir exercé ses fonctions professionnelles, c’est tout le fondement de la justice et de la démocratie qui est remis en question. Aujourd’hui, au Bangladesh, en raison des politiques répressives des forces de l’ordre, les avocats sont privés d’un environnement de travail sûr et indépendant. Cela compromet gravement la transparence du système judiciaire et la dignité de la justice. Nous protestons avec la plus grande fermeté contre cette violation illégale et des droits de l’homme, et exigeons le rétablissement immédiat de l’État de droit et de l’indépendance professionnelle. »
Robert Simon, militant français des droits humains et conseiller principal du JMBF, a ajouté :« Dans aucun pays démocratique, les avocats ne devraient être victimes de représailles politiques ou de harcèlement. Si leur sécurité et leur indépendance ne sont pas garanties, le socle de la justice s’effondre. Les récents événements au Bangladesh sont contraires aux normes internationales reconnues en matière de droits humains et de justice, et causent un tort irréparable au système judiciaire. La communauté internationale doit prendre des mesures concrètes pour exercer une pression adéquate sur le gouvernement bangladais afin de garantir l’application pleine et entière de l’État de droit et de la liberté professionnelle. »
Les principales revendications du JMBF :
- Libération immédiate et inconditionnelle des avocats Ahsanul Karim Lachu et Faruk Ahmed: Leur arrestation en tant qu’accusés « inconnus », alors que leurs noms ne figurent dans aucun dépôt de plainte, représente un abus flagrant du pouvoir d’État. Ils doivent être libérés immédiatement et sans condition.
- Retrait des plaintes infondées et politiquement motivées: Ces affaires sont utilisées comme instruments de vengeance politique et de répression des opinions opposées. Elles doivent être abandonnées sans délai.
- Garantie de la sécurité et de la liberté professionnelle des avocats: En tant que pilier fondamental d’un État démocratique, la profession d’avocat doit pouvoir s’exercer librement et en toute sécurité. Le harcèlement, les arrestations ou les entraves à leur travail sont une menace grave pour le système judiciaire tout entier.
- Enquête indépendante et impartiale: Une commission d’enquête indépendante doit être créée afin d’élucider ces événements et les éventuelles conspirations sous-jacentes. La participation d’observateurs d’organisations internationales des droits humains est essentielle.
- Intervention et surveillance des organisations internationales de défense des droits humains: Le traitement infligé à ces avocats constitue une violation directe des traités et des normes internationales. Les Nations Unies, l’Association du Barreau International (IBA), Amnesty International, Human Rights Watch et les autres organismes concernés doivent intervenir activement et assurer un suivi attentif de la situation.
Le JMBF réaffirme que l’exercice indépendant et sécurisé de la profession d’avocat est le fondement de toute justice. Si l’État ne garantit pas la sécurité des avocats, l’accès à la justice sera bloqué et l’État de droit durablement fragilisé.
Avec nos salutations respectueuses,
Me Mohammad Alamgir
Secrétaire général
JusticeMakers Bangladesh en France (JMBF)
Mail: mohammad.alamgir@jmbf.org
Site web: www.jmbf.org
***********************************************************************************
JMBF is an independent non-profit, nonpartisan human rights organization registered in France with registration number W931027714 under the association law of 1901, dedicated to defending human rights, fighting for justice, and empowering communities in Bangladesh and beyond.
No comments:
Post a Comment