অ্যাডভোকেট শাহানূর ইসলাম সৈকত: বিশ্বের
সকল রাষ্ট্র ও সমাজ জাতিগত, নৃতাত্ত্বিক, সাংস্কৃতিক, ধর্মীয় এবং ভাষাগতসহ অন্যান্য সংখ্যালঘু
সম্প্রদায়ের পাশাপাশি সহবস্থানের মাধ্যমে আজ বৈচিত্র্যময় ও সাফল্যমণ্ডিত হয়ে
উঠেছে। সংখ্যালঘু সম্প্রদায় বিচিত্র পরিস্থিতিতে বসবাস করলেও সাধারণভাবে প্রায়শ
তারা
অ্যাডভোকেট শাহানূর ইসলাম সৈকত: শুধুমাত্র জন্মগত অথবা পেশাগত পরিচয়ের কারণে সামাজিকভাবে দলিত সম্প্রদায়ের
মহিলাদের অবিচার ও অমানবিক আচরণের শিকার হওয়ার বিষয়টি অহরহ আমাদের চোখে
পড়ে। কায়িক শ্রমনির্ভর,দারিদ্র্য এবং বৈষম্যের যাঁতাকলে পিষ্ট এই জনগোষ্ঠী
অ্যাডভোকেট শাহানূর ইসলাম সৈকতঃআইনজীবীর
ভূমিকা সম্পর্কিত জাতিসংঘ মূলনীতি (ইউএন বেসিক প্রিন্সিপল অন রোল অফ
লইয়ার) পেশাগত জীবনে আইনজীবীর প্রাপ্য অধিকার সংক্রান্ত আন্তর্জাতিক
নীতিসমূহের সারসংক্ষেপ ঘোষণা করে। ১৯৯০ সালের ৭ সেপ্টেম্বর কিউবার রাজধানী
হাভানায় অনুষ্ঠিত “অপরাধ প্রতিরোধ ও অপরাধীর চিকিৎসা বিষয়ক জাতিসংঘ
কংগ্রেস” এর ৮ম অধিবেশনে এই মূলনীতি সর্বোসম্মতিক্রমে গৃহীত হয়। পরবর্তীকালে, জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদ ন্যায়বিচার
অ্যাডভোকেট শাহানূর ইসলাম সৈকত: মানব সভ্যতার শুরু থেকে মূলত পুরুষ দ্বারা সমাজ শাসিত হয়ে
আসছে। আর পুরুষ শাসিত এ
সমাজে নারীরা বিভিন্ন সময়ে বিভিন্নভাবে বৈষম্যের শিকার। তারা মৌলিক মানবাধিকার
থেকে বঞ্চিত হয়ে সমাজের দ্বিতীয় শ্রেনীর নাগরিকে পরিণত হয়েছে।বঞ্চনাহীন সমঅধিকার প্রতিষ্ঠায়
নারীদের দীর্ঘদিনের লড়াই সংগ্রামের ফলশ্রুতিতে আজ সমাজ তাদের অধিকার নিয়ে ভাবছে। তার পরও তারা এখনো
তাদের ন্যায্য অধিকার পাননি। ১৯০২ সালে নেদারল্যান্ডসের হেগে
অ্যাডভোকেট
শাহানূর ইসলাম সৈকত :বিশ্বের অন্যান্য
অঞ্চলের ন্যায় বাংলাদেশে বসবাসরত সমকামী ব্যক্তিরা শুধুমাত্র যৌন প্রবৃত্তি (সেক্সুয়াল ওরিয়েন্টেশন) ও লিঙ্গ পরিচয় (জেন্ডার আইডেন্টিটি)’র
কারনে সহিংসতা ও বৈষম্যের শিকার হন। বাংলাদেশ সংবিধানের প্রস্তাবনায়
সকল নাগরিকের জন্য আইনের শাসন,মৌলিক মানবাধিকার এবং রাজনৈতিক,
অর্থনৈতিক ও সামাজিক সাম্য, স্বাধীনতা ও
সুবিচার নিশ্চিত করার কথা বলা হয়েছে।তাছাড়া সংবিধানের ২৭
অনুচ্ছেদে সকল নাগরিক
অ্যাডভোকেট শাহানূর ইসলাম সৈকত:বর্তমানে সমগ্র বাংলাদেশে
অবস্থিত কেন্দ্রীয় ও জেলা কারাগারগুলো উনিশ শতকের ঔপনিবেশিক আইন অনুযায়ী প্রণীত জেল
কোডের তালিকাভুক্ত বিধি ও আইন অনুযায়ী পরিচালিত হয়ে থাকে। এসব বিধি ও আইনের মধ্যে রয়েছে
কারা ব্যবস্থাপনা সম্পর্কিত কারা আইন ১৮৯৪;১৮৭১
এর কারাবন্দী আইন,কারাবন্দীদের ব্যবস্থাপনা
ও প্রশিক্ষণ সম্পর্কিত ১৯০০ এর কারাবন্দী আইন,কারাবন্দীদের
ব্যবস্থাপনা সম্পর্কিত দেওয়ানী কার্যবিধি এবং বাংলাদেশ